ইতিমধ্যেই শার্ক ট্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার দ্বিতীয় সিজনের তোরজোর শুরু হয়ে গিয়েছে। তার আগে আগের সিজনের বিষয়ে জানালেন শার্ক অশনীর গ্রোভার।
1/6Shark Tank India-র প্রথম সিজনে সাতজন বিনিয়োগকারীর মধ্যে একজন ছিলেন অশনীর গ্রোভার। BharatPe-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর তিনি। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে অশনীর শোয়ের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করেন। তখনই উঠে আসে পারিশ্রমিকের কথা। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (Twitter)
2/6অশনীর সম্প্রতি লাভলি প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটিতে একটি বক্তৃতা দেন। শো সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, তিনি জানান, শোয়ের অডিশন তাঁর বাড়িতেই হয়েছিল। শোয়ের নির্মাতাদের নিয়ে রসিকতা করে বলেন, 'বড়ে গরিব লোগ হ্যায় (খুব দরিদ্র লোকজন এঁরা)।' ফাইল ছবি: ইনস্টাগ্রাম (Twitter)
3/6তিনি যোগ করেন, আমাদের মধ্যে কেউই অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে যাননি। সত্যিটা বলছি, আমাদের কেউই শো থেকে কোনও অর্থ উপার্জন করিনি। কেউ কেউ বলছেন যে আমরা নাকি প্রতি পর্বে ১০ লক্ষ টাকা করে উপার্জন করেছি। এটা সত্যি নয়। সত্যি বলতে, আমি ৫ লক্ষ টাকা করে পেলেও খুশি হতাম। তবে শো-টি সেরকম ছিল না। শোয়ের ধারণাটি খুব সহজ। আমাদের উচ্চ-মূল্যের স্টার্ট-আপ সংস্থা রয়েছে। অর্থ আছে। ফলে আমরা শোতে কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে সক্ষম হব। ছবি: টুইটার (Twitter)
4/6ওঁরা শোতে প্রত্যেকে ১০ কোটি টাকা খরচ করার জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি দিতে বলেছিলেন। আমরা তাতে সম্মতি দিয়েছিলাম। কোনও পর্বের জন্যই আমাদের কিছুই দেওয়া হয়নি। কিন্তু বিনা পারিশ্রমিকেই আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠিকা শ্রমিকের মতো কাজ করেছি, বলেন অশনীর। ছবি: টুইটার (Twitter)
5/6তহবিল অপব্যবহারের অভিযোগের পর গত মার্চে ভারতপে-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অশনীর। পরে তাঁকে এবং স্ত্রী মাধুরী জৈন গ্রোভারকে কোম্পানির বোর্ড থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়। ফাইল ছবি: ইনস্টাগ্রাম (Twitter)
6/6শার্ক ট্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার সাতজন বিচারকদের মধ্যে একজন ছিলেন অশনীর। তিনি ছাড়াও ছিলেন, পীযুষ বনসল (লেন্সকার্টের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা), অনুপম মিত্তল (শাদি ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও), বিনীতা সিং (সুগার কসমেটিকসের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা), নমিতা থাপার (এমকিউর ফার্মাসিউটিক্যালসের নির্বাহী পরিচালক), অমন গুপ্ত (বোটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান বিপণন কর্মকর্তা), এবং গজল আলঘ (মামা আর্থের সহ-প্রতিষ্ঠাতা)। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)