Attack on Bangladeshi Hindus: ঢাকা কলেজে কট্টরপন্থীদের ভাঙচুর, এখনও বাংলাদেশি হিন্দুদের ওপর হামলা জারি

Updated: 19 Aug 2024, 11:14 AM IST Abhijit Chowdhury

বাংলাদেশে হামলা জারি আছে হিন্দুদের ওপরে। এবার খোদ রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত ঢাকা কলেজে ছাত্রাবাসে হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছে। তাদের ঘরে ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

1/5শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের বাড়ির ঘর এবং মন্দিরে ২০০টিরও বেশি হামলা হয়েছে। এদিকে একাধিক রিপোর্ট ঘেঁটে দেখা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই হিংসায় ১২ জন হিন্দুকে খুন করার ঘটনা সামনে এসেছে সেদেশে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ একাধিক শহরে আন্দোলনে নেমেছিলেন সেই দেশের হিন্দুরা। তবে এরই মাঝে বাংলাদেশি হিন্দুদের ওপর হামলা জারি আছে।

2/5রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ১৭ অগস্ট বাংলাদেশের রাজধানীতে অবস্থিত ঢাকা কলেজে হিন্দুদের ছাত্রাবাসে হামলা চালানো হয়েছিল। ইস্লামি কট্টরপন্থীরা সেই হামলা চালায় বলে অভিযোগ। ছাত্রদের ঘরে থাকা দেবদেবীর ছবি, মূর্তি, ঠাকুরের সিংহাসনে ভাঙচুর চালানো হয়। এই আবহে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে জানা গিয়েছে।

3/5এর আগে ফোন করে বাংলাদেশের হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে আশ্বস্ত করেছিলেন মহম্মদ ইউনুস। ইউনুসের ফোনের একদিন আগেই বাংলাদেশে হিন্দু এবং সংখ্যালঘু মানুষদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন মোদী। সংবাদসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় আট শতাংশ হলেন হিন্দু। তাঁদের একটা বড় অংশই ঐতিহাসিকভাবে শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগকে সমর্থন করে এসেছেন। এই আবহে হাসিনার দেশ ত্যাগের পর হিন্দুদের ওপর হামলার মাত্রা অনেক বেড়ে যায়।

4/5এদিকে গত ৯ অগস্ট থেকে পালটা আন্দোলনে নামেন সেদেশের হিন্দুরা। স্লোগান ওঠে - 'কথায় কথায় ভারত যা! দেশটা কারও বাপের না'। উল্লেখ্য, বিগত দিনগুলিতে বারবার বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করার পর থেকেই সেদেশের একাধিক জায়গায় হিন্দুদের ওপর আক্রমণ করার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ। বহু হিন্দুকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে। এদিকে বিক্ষোভের নামে হিন্দুদের বাড়িঘর লুঠ করার ঘটনাও ঘটেছে।

5/5এই পরিস্থিতিতে মার খেতে খেতে এবর ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশি হিন্দুরা। এই আবহে সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, সংসদে ১০ শতাংশ আসনে হিন্দুদের সংরক্ষণের দাবি তুলেছেন হিন্দুরা। এছাড়া আন্দোলনকারীদের আরও দাবি - ধর্মীয় কারণে কোনও হিন্দু হিংসার শিকার হলে দ্রুত তদন্ত বিচার করতে হবে। ২০২৪ সালের ছাত্র আন্দোলনের পরে হিন্দুদের যত ক্ষতি হয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। হিন্দুদের মন্দিরের জন্যে বিশেষ বাজেট বরাদ্দ করতে হবে প্রতিবছর। ধর্মীয় কারণে হিন্দুরা যাতে সামাজিক কিংবা চাকরি ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে।

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Attack on Bangladeshi Hindus: ঢাকা কলেজে কট্টরপন্থীদের ভাঙচুর, এখনও বাংলাদেশি হিন্দুদের ওপর হামলা জারি

Latest News

IPL 2025 News in Bangla

Education News

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি