Baby care in winter how to protect from cold and cough in winter: শীত মানেই জ্বর ও সর্দিকাশির মরশুম। এই সময় বাড়িতে ছোট্ট অতিথি এলে তার অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া দরকার। কোন কোন দিকে খেয়াল রাখবেন জেনে নিন।
1/6শীত মানেই ঘরে ঘরে জ্বর ও সর্দিকাশি লেগে থাকে। ছোট্ট একরত্তিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অপরিনত। তাই ওদের সর্দিকাশি, জ্বর ও জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি। আর একরত্তি শিশুর এমন রোগ মানেই খেতে না চাওয়া, কান্নাকাটি করা। তাই শীত পড়তেই বাবা-মায়ের খুব সতর্ক থাকা জরুরি। (Freepik)
2/6হাত না ধুয়ে খুদেকে স্পর্শ করবেন না: হাত সবসময় ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। তারপরেই শিশুকে আদর করুন ও কোলে নিন। ময়লা হাতে ওকে স্পর্শ করলে হাতে থাকা জীবাণু থেকে ওর রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। (Freepik)
3/6আত্মীয়স্বজনকে হাত ধোওয়ার পরামর্শ দিন: বাড়িতে ছোট্ট অতিথি এলে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব,অফিসের সহকর্মী অনেকেই তাকে দেখতে আসেন। বাইরে থেকে এলে তাদের হাত ধোয়ার পরামর্শ দিন। হাত ভালো করে ধোওয়ার পর একরত্তিকে ওদের হাতে দিন। (Freepik)
4/6অসুস্থ ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকুন: সংক্রমণ এড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল অসুস্থ ব্যক্তিদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা। জ্বর, সর্দিকাশি বা গলা ব্যথা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকুন। এমনকী শিশুকেও দূরে রাখুন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাঁচিকাশি বা কথা বলার সময় নির্গত ক্ষুদ্র ড্রপলেটস থেকে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। (Freepik)
5/6নিয়মিত স্তন্যপান: শিশুকে প্রথম ছ মাস নিয়মিত স্তন্যপান করানো জরুরি। স্তন্যদুগ্ধে থাকা পুষ্টি উপাদান শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত স্তন্যপান করালে শিশুর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এটিই তাকে রোগের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। (Freepik)
6/6বাড়িতে সাবধানে রাখুন: শীতকালে আশেপাশের বাড়িতে এই সময় হাঁচিকাশি লেগেই থাকে। তাই একরত্তিকে নিয়ে খুব জরুরি না হলে বাইরে বেরোনো উচিত নয়। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। (Freepik)