Jinnah's death anniversary celebrated in BD: বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবে পালিত জিন্নার মৃত্যুজয়ন্তী, ভারতকে বলা হল বিষধর সাপ

Updated: 13 Sep 2024, 10:55 AM IST Abhijit Chowdhury

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় পালিত হয় পাকিস্তানের জাতির জনক মহম্মদ আলি জিন্নার মৃত্যুদিন। এরই মাঝে আবার দাবি উঠেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বদলে জিন্নাকে জাতির পিতা ঘোষণা করার দাবি উঠল ঢাকায়। তাও আবার ঢাকার প্রেস ক্লাবের অনুষ্ঠানে এই দাবি ওঠে।

1/5সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় পালিত হয় পাকিস্তানের জাতির জনক মহম্মদ আলি জিন্নার মৃত্যুবার্ষিকী। এরই মাঝে আবার দাবি উঠেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বদলে জিন্নাকে জাতির পিতা ঘোষণা করার দাবি উঠল ঢাকায়। তাও আবার ঢাকার প্রেস ক্লাবের অনুষ্ঠানে এই দাবি ওঠে। সেখানেই উর্দু শের-শায়েরি ও বক্তৃতায় বুধবার পালিত হয়েছে পাকিস্তানের জনক মহম্মদ আলি জিন্নার ৭৬তম মৃত্যুদিন। (AP)

2/5গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামি লিগ সরকারের পতন হয়েছে বাংলাদেশে। শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করে ভারতে এসে থাকছেন। এই সবের মাঝে এক শ্রেণির বাংলাদেশিদের আক্রোশ গিয়ে পড়েছিল জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ওপরেও। ১৫ অগস্ট তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়নি সরকারি ভাবে। তার আগে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছে ফেলতে ধানমণ্ডি ৩২ নং-এর জাদুঘর (আগে যা বঙ্গবন্ধুর বাসভবন ছিল) পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল। আর সেই দেশেই এখন দাবি উঠল, জিন্নাকে জাতির জনক ঘোষণা করার। (AP)

3/5রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রেস ক্লাবের সেই অনুষ্ঠানে এক বক্তা বলেন, 'বাংলাদেশ আসলে স্বাধীন হয়েছে ২ বার। এক বার ১৯৪৭-এর ১৪ অগস্ট, তার পরে চলতি বছরের ৫ অগস্ট।' এদিকে নাগরিক পরিষদের সদস্যের অভিযোগ, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে ভাঙতে ভারত ষড়যন্ত্র করেছিল। তাই শেখ মুজিবুর রহমান নন, বাংলাদেশের প্রকৃত জাতির পিতা হলেন মহম্মদ আলি জিন্না। (AP)

4/5সেই অনুষ্ঠানে সভাপতি মোহম্মদ সামসুদ্দিন দাবি তোলেন, আইন করে যাতে জিন্নাকে বাংলাদেশের জাতির জনক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। সেই বক্তার যুক্তি, পাকিস্তানের জন্ম না হলে বাংলাদেশও তৈরি হত না। জিন্না না থাকলে বাংলাদেশ ভারতেরই একটি রাজ্য হয়ে থাকত। সামসুদ্দিন আরও বলেছিলেন, '১৯৭১-এ আসলে বাংলাদেশ ভারতের গোলাম হয়েছে।' (AP)

5/5সেই অনুষ্ঠানে সামসুদ্দিন বলেন, '১৯৪৭-এ বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত, তবে কাশ্মীরের মতো আমাদের ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকত না। ভারত আমাদের ঘাড়ের উপরে অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নার অবদান আমাদের ভুললে হবে না। নতুন বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখে চলবে।' এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের ডেপুটি হাই কমিশনার কামরান ধাঙ্গাল। তিনি ভারতকে বিষধর সাপ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এক দিকে পাকিস্তান, অন্য দিকে, বন্ধু দেশ বাংলাদেশ। মাঝখানে একটা বিষধর সাপ। তারা আমাদের সম্পর্ককে বিষাক্ত করে তুলেছিল। এখন আবার আমরা পরস্পরকে জড়িয়ে ধরব।’ (AP)

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Jinnah's death anniversary celebrated in BD: বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবে পালিত জিন্নার মৃত্যুজয়ন্তী, ভারতকে বলা হল বিষধর সাপ

Latest News

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি