বিট নানা ধরনের পুষ্টিগুণে ভরা। ওজন কমানো থেকে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমানো— নানা ধরনের লাভ হতে পারে এতে।
1/8রোজ এক গ্লাস করে বিটের জুস। আর তাতেই দূরে থাকবে হাজারো অসুখ। বিশেষ করে হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা। এমনই বলছে, British Cardiovascular Society-র হালের গবেষণা। বিটের জুস নিয়মিত খেলে কী কী লাভ হয়? রইল উত্তর।
2/8১। নিয়মিত বিটের জুস খেলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর ফলে হার্ট উপর কম চাপ পড়ে। তাতে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়।
3/8২। বিটের বেশ কিছু উপাদান ত্বকের জন্য খুব ভালো। যাঁদের ত্বক উজ্জ্বল নয়, তাঁরা নিয়মিত বিটের জুস খেলে ত্বক উজ্জ্বল হবে। তাছাড়া রোদ থেকে বাঁচানোর মতো শক্তিও ত্বককে দেয় এই বিটের জুস।
4/8৩। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বিট। এর বেশ কিছু উপাদান, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকখানি কমিয়ে দেয়। ফলে পরোক্ষভাবেও হার্টের উপর কম চাপ পড়ে।
5/8৪। বিটের প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। এটি অত্যন্ত ভালো মানের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত বিটের রস খেলে শরীর দূষণমুক্ত হয়। ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীরের সার্বিক উন্নতি হয়।
6/8৫। লিভারের যত্নে বিটের কোনও তুলনা হয় না। দেখা গিয়েছে, যাঁরা নিয়মিত বিট বা বিটের জুস খান, তাঁদের হজম ক্ষমতা বাড়ে। বিট লিভারে জমা দূষিত পদার্থ পরিষ্কার করতে খুবই সাহায্য করে।
7/8৬। বিটে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ক্যানসার আটকাতে দারুণ কাজে লাগে। যাঁরা ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের কেমোথেরাপি চললে, সেই থেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাবও কমাতে পারে বিটের জুস।
8/8৭। বিটের বেশ কিছু উপাদান ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই রস শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয় বলে দ্রুত ওজন কমে।