Calcutta HC on 6th Pay Commission: বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ) মামলায় চাপে পড়ে গেল রাজ্য সরকার? আজ মামলার শুনানি না হলেও কলকাতা হাইকোর্ট জানান, বকেয়া ৩১% ডিএ মামলায় রায় পুনর্বিবেচনার সুযোগ কম।
1/5আজ শুনানি হল না। তবে বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ) নিয়ে রাজ্য সরকার যে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছে সেই মামলার প্রেক্ষিতে বুধবার বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাশ সামন্তের বেঞ্চ বলেছে, '(এই মামলার) পুনর্বিবেচনার সুযোগ কম।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)
2/5গত ২০ মে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারকে বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ ১৯ অগস্টের মধ্যে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হত। কিন্তু সেই সময়সীমা শেষের আগে ১২ অগস্ট রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছে রাজ্য। তারইমধ্যে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছে ইউনিটি ফোরাম, কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ এবং সরকারি কর্মচারী পরিষদ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/5বুধবার রাজ্য সরকারের দায়ের করা সেই রিভিউ পিটিশন এবং কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের দায়ের করা আদালত অবমাননার মামলার শুনানি ছিল। তবে আজ মামলার শুনানি হয়নি। কারণ রাজ্যের তরফে যে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে, সেই মামলার প্রতিলিপি সব মামলাকারী সরকারি কর্মচারী সংগঠনের কাছে পৌঁছায়নি। সেই রিভিউ পিটিশনের প্রতিলিপি সব রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর) সেই মামলার শুনানি হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/5বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠন তথা ডিএ মামলার অন্যতম পক্ষ কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সরকার যে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছে, তার কপি দুটি সংগঠনকে দেয়নি। তা নিয়ে 'অবজেকশন' জানায় ওই দুটি সংগঠন। তার ফলে আগামিকাল (বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর দুটোয় মামলার শুনানি হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/5তারইমধ্যে দুর্গাপুজো অনুদান নিয়ে মামলায় হাইকোর্টে হলফনামা পেশ করে রাজ্য সরকার দাবি করেছে, সরকারি কর্মচারীদের কোনও ডিএ বকেয়া নেই। যে হলফনামার প্রেক্ষিতে সরকারি কর্মচারীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে মিথ্যাবাদী বলে আক্রমণ শানিয়েছেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ এবং সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)