বর্তমানে, ভারতে API-এর এই চাহিদাটি পূরণ করার ক্ষেত্রে একটি বড়সড় ঘাটতি রয়েছে। দেশের ৮৫% সক্রিয় ফার্মা উপাদানই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এদিকে চিকিৎসা সংক্রান্ত ডিভাইসের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে ভারত। চিনের মতো উত্পাদন খাতে অগ্রসর দেশ থেকেই ভারতের প্রায় ৮০% মেডিকেল ডিভাইস আনতে হয়।
1/6PLI Scheme for Pharma: ২২টি সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান(API) ও জীবনদায়ী ওষুধের উত্পাদন শুরু করল ভারত। ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরকে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত। সিটি স্ক্যান এবং এমআরআই মেশিনের মতো উচ্চমানের চিকিৎসা ডিভাইস তৈরির বিষয়েও জোর দেওয়া হচ্ছে। প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI) স্কিমের অধীনে দেশের মধ্যে এগুলির উত্পাদনে উত্সাহ প্রদান করা হবে। ছবি : পিটিআই (Pixabay)
2/6বর্তমানে, ভারতে API-এর এই চাহিদাটি পূরণ করার ক্ষেত্রে একটি বড়সড় ব্যবধান রয়েছে। দেশের ৮৫% সক্রিয় ফার্মা উপাদানই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এদিকে চিকিৎসা সংক্রান্ত ডিভাইসের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে ভারত। চিনের মতো উত্পাদন খাতে অগ্রসর দেশ থেকেই ভারতের প্রায় ৮০% মেডিকেল ডিভাইস আনতে হয়। শুধুমাত্র চিন থেকেই প্রতি বছর ৩৫,০০০ কোটি টাকার API আমদানি করে ভারত। ফলে বাজারে এই স্থানটিতে একটি বড়সড় ফাঁক থেকে গিয়েছে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Pixabay)
3/6মঙ্গলবার ফার্মাসিউটিক্যালস বিভাগ (DoP) PLI স্কিমের অধীনে চারটি নির্বাচিত আবেদনকারীর জন্য ১৬৬ কোটি টাকার ইনসেন্টিভ প্রদানের প্রথম কিস্তির ঘোষণা করেছে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Pixabay)
4/6২০২১ সালেই কেন্দ্র ফার্মাসিউটিক্যালসের জন্য এই PLI স্কিম চালু করেছিল। এর অধীনে ৬ বছর জুড়ে ১৫,০০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্রদানের পরিকল্পনা করা হয়। ফাইল ছবি: শাটারস্টক (Pixabay)
5/6দেশে ৪১টি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের অভ্যন্তরীণ উত্পাদনকে বাড়ানোর লক্ষ্যে ৬,৯৪০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। PLI প্রকল্পের অধীনে, এখনও পর্যন্ত ৩৪টি বাল্ক ওষুধের জন্য ৫১টি প্রকল্প বেছে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২২টি প্রকল্প ইতিমধ্যেই চালু করা হয়েছে। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য। ফাইল ছবি: পেক্সেলস (Pixabay)
6/6এর আগে, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিতে স্বনির্ভর হওয়ার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে জোর দিয়েছিলেন। কোভিড পরিস্থিতির সময়েই ভারত যে কতটা আমদানির উপর নির্ভরশীল, তা স্পষ্ট হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ দ্রব্যাদি উত্পাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার প্রয়োজনীয়তা আরও বুঝতে পারে কেন্দ্র। ফাইল ছবি: মিন্ট (Pixabay)