পরিসংখ্যান বলছে, শুক্রবার নতুন করে কানপুরের লক্ষ্মীপত সিংহানিয়া ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিওলজিতে ১৮ জন রোগী হার্ট অ্যাটাকের জেরে মারা গিয়েছেন। কানপুর জুড়ে বাড়তে শুরু করে দিয়েছে ব্রেন স্ট্রোকের সংখ্যাও। শুধুমাত্র ব্রেন স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাকেই গত ৫ জানুয়ারি ২৫ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২৫ জনের মৃত্যুতে শীতের প্রবলর ঠান্ডাকে দায়ী করা হচ্ছে।
1/5ঠান্ডায় কার্যত কাবু উত্তরপ্রদেশ। বহুদিন ধরেই রাজ্যের একাধিক জায়গায় পারদ ১০ ডিগ্রির বহু নিচে নেমে গিয়েছে। সঙ্গে দোসর শৈত্যপ্রবাহ। শীতের জেরে উত্তরপ্রদেশে সবচেয়ে বিপদগ্রস্ত এলাকা এই মুহূর্তে কানপুর। ক্রমেই সেখানে ঠান্ডার জেরে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্তের সংখ্যা। সদ্য আসা এক পরিসংখ্যান রীতিমতো ত্রাসের সঞ্চার করেছে। (PTI Photo) (AFP)
2/5পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, শীতের প্রবল কাঁপুনিতে থাকা কানপুরে শুধুমাত্র ব্রেন স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাকেই গত ৫ জানুয়ারি ২৫ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২৫ দনের মৃত্যুতে শীতের প্রবলর ঠান্ডাকে দায়ী করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে মৃতদের মধ্যে ১৭ জনকে হাসপাতালে আনার সময়ই তাঁরা মারা যান। (AFP)
3/5পরিসংখ্যান বলছে, শুক্রবার নতুন করে কানপুরের লক্ষ্মীপত সিংহানিয়া ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিওলজিতে ১৮ জন রোগী হার্ট অ্যাটাকের জেরে মারা গিয়েছেন। কানপুর জুড়ে বাড়তে শুরু করে দিয়েছে ব্রেন স্ট্রোকের সংখ্যাও। এদিকে, বিভিন্ন তথ্যের নিরিখে দেখা যাচ্ছে, কানপুর জুড়ে হু হু করে বাড়ছে হৃদরোগজনিত সমস্যা। (প্রতীকী ছবি) (AFP)
4/5এদিকে, পূর্ব ও পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের ২৫ টি জেলায় সতর্কতা জারি হয়েছে শৈত্যপ্রাবাহের জেরে। ৩৭ জেলায় রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের জের। সবচেয়ে কম তাপমাত্রা অযোধ্যা ও কানপুরে। দুই এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়াও সুলতানপুর ও ঝাঁসিতে তাপমাত্রা ৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা আপাতত ১৬ ডিগ্রির আশপাশে থাকতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি) (AFP)
5/5প্রবল শৈত্যপ্রবাহের জেরে উত্তরপ্রদেশের একাধিক জায়গায় নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। তারফলে স্বাভাবিক জনজীবন হয়েছে ব্যহত। রোদের দেখা কানপুরের মতো এলাকায় সেভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তরাখণ্ডে বরফপাতের জেরে সমতলে প্রবল কনকনে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাচ্ছে। তারফলে শীতের তীব্রতা বাড়ছে উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন প্রান্তে। (AFP)