1/6রোজকার শারীরিক সমস্যার মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি পরিচিত সমস্যা। শুধু বড়রা নয়, বাড়ির ছোটরাও এই সমস্যায় ভুগতে পারে। চিকিৎসকের কথায়, খাওয়াদাওয়া এবং বেশ কয়েকটি শারীরিক কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। অনেকের আবার এই সমস্যা দীর্ঘ সময় ধরে স্থায়ী হয়। কয়েকটি সহজ অভ্যাস থাকলেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আয়ুর্বেদিক মতে, মূলত বাত দশার জন্য এই সমস্যা দেখা যায়। (Freepik)
2/6ত্রিফলা: হরতকি, বয়রা ও আমলকির মিশ্রণে তৈরি হয় ত্রিফলা। এই তিনটি উপাদানই শরীরে কফ, বাত ও পিত্ত দশার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে। পাশাপাশি অন্ত্রে কোনও সংক্রমণ হলে তাও কমায়। (Freepik)
3/6ফাস্টফুডে বারণ: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে ফাস্টফুডকে প্রথমেই না বলা উচিত। এছাড়াও ঠাণ্ডা খাবার, ঠাণ্ডা পানীয়, শুকনো ফল একেবারেই এড়িয়ে চলা জরুরি। এর বদলে গরম খাবার ও বাড়িতে তৈরি শরবত খেলে সমস্যা থেকে অনেকটাই রেহাই মিলবে। (Freepik)
4/6দুধ ও ঘি: কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর জন্য সবচেয়ে পরিচিত হল দুধ ও ঘি। এক গ্লাস গরম দুধে দুই চামচ ঘি মিশিয়ে নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে অনেকটাই রেহাই পাওয়া যায়। (Freepik)
5/6বেলের শরবত: কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর আরেকটি মোক্ষম ওষুধ হল বেল। বেলের শাঁস দিয়ে তৈরি শরবত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সহজেই সেরে যায়। এছাড়াও এটি রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের পরিমাণ ঠিক রাখে। (Freepik)
6/6ডুমুর: বাচ্চাদের জন্য খুব উপকারী একটি ফল হল ডুমুর। ডুমুরে ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। ফলে এটি খাবার হজম করতে সাহায্য করে। বাড়িতে খাওয়ার পাশাপাশি এটি স্কুলেও নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। (Freepik)