Cyclone Latest Update: কালীপুজোর দিনেই বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। এমনই পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। সেইসঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য থেকে বর্ষা বিদায় নিতে চলেছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
1/6আগামী সোমবারের (২৪ অক্টোবর) মধ্যে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণিঝড়। অর্থাৎ কালীপুজোর দিনেই ঘূর্ণিঝড় তৈরির সম্ভাবনা আছে বলে জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে কোন পথে ঘূর্ণিঝড় অগ্রসর হবে, তীব্রতা কত হবে, সে বিষয়ে হাওয়া অফিসের তরফে নির্দিষ্টভাবে কিছু জানানো হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/6বুধবার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আগামিকাল উত্তর আন্দামান এবং সংলগ্ন অঞ্চলে নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। আপাতত ঘূর্ণাবর্ত আছে। শুক্রবার (২১ অক্টোবর) তা আরও কিছুটা ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হবে। শনিবার (২২ অক্টোবর) আরও কিছুটা ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তা আরও শক্তিশালী হয়ে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরের উপরে পরিণত হবে ঘূর্ণিঝড়ে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
3/6আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা জানান, এখনও যেহেতু নিম্নচাপ তৈরি হয়নি, তাই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ এবং কোন উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হচ্ছে। নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার পর সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ এবং তীব্রতা নিয়ে যাবতীয় তথ্য জানানো হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/6আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা জানান, যেহেতু ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে, তাই রবিবার (২৩ অক্টোবর) মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। যাঁরা ইতিমধ্যে সমুদ্রে চলে গিয়েছেন, তাঁদের ২২ অক্টোবরের রাতের মধ্যে উপকূলে ফেরত আসতে বলা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/6আগামী রবিবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। আজ যেটুকু দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল, সেটা সকালেই হয়ে গিয়েছে। বরং আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য থেকে বর্ষা বিদায় নিতে চলেছে বলে জানিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)
6/6আলিপুর আবহাওয়া দফতর: যেহেতু উত্তর এবং উত্তর-পূর্ব বাতাস বইতে শুরু করেছে, তাই ভোরের দিকে একটু শিরশিরে ভাব অনুভূত হবে। সেটা মূলত জেলার দিকে অনুভূত হতে পারে। কলকাতায় আপাতত সকালের দিকে সেই শিরশিরে অনুভূতি মিলবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)