মেয়ে ছিল প্রাণের প্রিয়। তাঁর সঙ্গে সুখেই দিন কাট... more
মেয়ে ছিল প্রাণের প্রিয়। তাঁর সঙ্গে সুখেই দিন কাটছিল উন্নাওয়ে নিগৃহীতার বাবার। গত বছর ডিসেম্বরে বদলে যায় ছবিটা। একরাশ কালো মেঘ ঘিরে ফেলে তাঁদের। দুই যুবকের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ করেন তরুণী। তখন থেকেই শুরু হয়েছিল মানসিক চাপ। পুলিশ অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে, হুমকি দিচ্ছিল অভিযুক্তরা। তাও পিছিয়ে আসেননি বাবা-মেয়ে। লড়াই করছিলেন। কিন্তু, শুক্রবার শেষ হয়ে যায় সেই লড়াই। আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয় তরুণীর।গতরাতে শেষবারের মতো বাবার কাছে আসেন মেয়ে, তবে নিথর হয়ে। হিন্দু রীতি মেনে মেয়েকে দাহ করা হোক, চাননি বাবা। তিনি বলেন, 'মেয়ে আগেই পুড়ে গিয়েছে, কবর দেব।'
1/6শুক্রবার রাতে মৃত্যু উন্নাও গণধর্ষণ কাণ্ডের নিগৃহীতার। গতকাল ময়নাতদন্তের পর তাঁর দেপ উন্নাওয়ে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় (ছবি সৌজন্য পিটিআই)
4/6তরুণীর বাবা বলেন, আমরা ওঁর কবর দেব। আমি চিতায় আগুন দেব না। আমার প্রিয় মেয়েকে ইতিমধ্যে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে (ছবি সৌজন্য রয়টার্স)
5/6দোষীদের ফাঁসির দাবি জানান তিনি। বলেন, 'যতদিন সময় লাগে লাগুক, এক বছর হোক বা ২০ বছর হোক, কোনও যায় আসে না। আমি লড়াই চালিয়ে যাব আর দোষীদের যাতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় তা নিশ্চিত করব।'(ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য এএনআই)
6/6তরুণীর বাবা বলেন, 'আমার মেয়েকে যেমন অত্যাচার করে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে, দোষীদের তেমনই যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যু হোক। তাদের তাড়া করে গুলি করে মারা হোক। বা প্রকাশ্যে তাদের ফাঁসিতে ঝোলানো হোক।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)