মহার্ঘ ভাতার (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) দাবিতে চলছে আন্দোলন। তারইমধ্যে রাজ্য সরকারকে ডেডলাইন বেঁধে দিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তাঁরা জানালেন যে সাতদিনের মধ্যে রাজ্য সরকার দাবি মেনে না নিলে লাগাতার কর্মবিরতি হবে।
1/5এক সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের (ডিএ আন্দোলনকারী) 'প্রতিশোধমূলক বদলি'-র সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। নাহলে আগামী ২২ মে থেকে লাগাতার কর্মবিরতি পথে হাঁটবেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। এমনই হুঁশিয়ারি দিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
2/5ডিএ নিয়ে রবিবার বাঁকুড়ায় সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের কনভেনশন হয়। সেখানে হাজির ছিলেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ। সেখানেই তিনি হুঁশিয়ারি দেন, যে ডি আন্দোলনকারীদের ‘প্রতিশোধমূলক বদলি’ করা হয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে জারি হওয়া সেই নির্দেশ প্রত্যাহার না করলে লাগাতার কর্মবিরতির পথে হাঁটবেন তাঁরা। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
3/5প্রাথমিকভাবে ১৫ মে থেকে লাগাতার কর্মবিরতির পথে হাঁটার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। তবে ওই মঞ্চের নেতাদের দাবি, খাদ্য দফতরের ১,৪০০ পদ অবলুপ্তির যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার, তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় সোমবার থেকে কর্মবিরতি শুরু হচ্ছে না। 'প্রতিশোধমূলক বদলি'-র সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের জন্য নবান্নকে আরও কিছুটা সময় দেওয়া হচ্ছে। তবে সেটাও বেশিদিন নয়। ২১ মে'র মধ্যে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে ২২ মে থেকে লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
4/5ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, ডিএয়ের দাবিতে আন্দোলনে যোগ দেওয়ায় একাধিক সরকারি কর্মীকে ‘প্রতিশোধমূলক বদলি’ করে দিয়েছে রাজ্য। খাদ্য দফতরের দুই কর্মীকেও বদলি করা হয়েছে। তা নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই খাদ্যশ্রী ভবনে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
5/5কেন ডিএ আন্দোলন চলছে? আপাতত পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ছয় শতাংশ হারে ডিএ পান। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্ত ডিএয়ের হার ৪২ শতাংশ। ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, তাঁদেরও সর্বভারতীয় মূল্যসূচক অনুযায়ী ডিএ দিতে হবে। মিটিয়ে দিতে হবে বকেয়া ডিএ। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)