জানুয়ারির শেষ লগ্নে শুরু হয়েছিল ডিএ আন্দোলন। এখনও ... more
জানুয়ারির শেষ লগ্নে শুরু হয়েছিল ডিএ আন্দোলন। এখনও তা জারি রয়েছে। শহিদ মিনারের সামনে ডিএ-র ধরনামঞ্চে দিনকে দিন আন্দোলকারীদের আনাগোনা বাড়ছে। এদিকে ২৯ মার্চ শহিদ মিনারেই তৃণমূল ছাত্র ও যুবদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে তৃণমূলের এই সভা ঘিরে অনিশ্চয়তা দেখা দিচ্ছে। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের সভা সংক্রান্ত পরিকল্পনা জানতে চেয়েছে সেনা।
1/5এর আগে ডিএ আন্দোলনকারীদের সেই স্থান থেকে সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল পুলিশ। তবে আন্দোলনকারীরা অনড়। এই আবহে কী ভাবছে ঘাসফুল শিবির? জানা গিয়েছে, সেনার সঙ্গে কথা বলছে তৃণমূল। এই আবহে ডিএ আন্দোলনের জেরে যদি তৃণমূলকে সভার অনুমতি না দেয়, তাহলে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারে তৃণমূল কংগ্রেস। (Utpal Sarkar)
2/5জানা গিয়েছে, ময়দানে সভা করার জন্য সেনার কাছ থেকে আবেদন চেয়েছে তৃণমূল। এই আবহে সেনার তরফে তৃণমূলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, যেখানে শহিদ মিনারের সামনে ডিএ-র ধরনা মঞ্চ রয়েছে, সেখানে তৃণমূল কীভাবে সভা করার বিষয়ে ভাবছে? এই আবহে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই সভা ঘিরে তৈরি হয়েছে জটিলতা। (Utpal Sarkar)
3/5এর আগে পুলিশের তরফে ডিএ আন্দোলকারীদের উদ্দেশে অনুরোধ করা হয়েছিল, ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে যেন ধরনায় না বসা হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ওই দিন আন্দোলন স্থগিত রাখার জন্য আর্জি জানিয়েছিলেন কলকাতা পুলিশের ডিসি সাউথ। তবে আন্দোলনকারীরা পত্রপাঠ সেই অনুরোধ খারিজ করেছেন। উল্টে তাঁরা নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। (Utpal Sarkar)
4/5প্রসঙ্গত, ২৯ মার্চের সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শহিদ মিনারের ওই সভায় বিপুল জনসমাগমের সম্ভাবনা রয়েছে। একই জায়গায় আন্দোলকারীরা থাকলে অশান্তির সম্ভাবনা রয়েছে। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে বলা হয়েছে, 'সেদিন যদি এখানে যুব তৃণমূল সভা করে, তাহলে আমরা যুবদের বলব, দেখুন, কি অবস্থা এই রাজ্যের যুবদের। ছাত্রদের বলব, এই দল ছেড়ে বেরিয়ে আসুন। দেখুন আগামি দিনে আপনাদের কি অবস্থা হতে চলেছে। এই মোহ থেকে বেরিয়ে আসুন।' (Utpal Sarkar)
5/5আন্দোলনকারীদের দাবি, আদালতের অনুমতি নিয়ে শহিদ মিনারের মাঠে ধরনা অবস্থান করছেন তাঁরা। তাই ধরনা স্থগিত রাখার কোনও প্রশ্নই নেই। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দায় পুলিশের ঘাড়েই চাপিয়েছেন আন্দোলনরত সরকারি কর্মীরা। এই আবহে আন্দোলকারীরাই পুলিশকে চিঠি দিয়েছেন নিরাপত্তা দাবি করে। এদিকে তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত সভাস্থল বদল করার কোনও পরিকল্পনা তাদের নেই। (Utpal Sarkar)