বাংলা নিউজ > ছবিঘর > Durga Puja holidays reduced: স্কুলে দুর্গাপুজো, দীপাবলির ছুটি কমানো হল এই রাজ্যে! ‘হিন্দু-বিরোধী’, বলল BJP

Durga Puja holidays reduced: স্কুলে দুর্গাপুজো, দীপাবলির ছুটি কমানো হল এই রাজ্যে! ‘হিন্দু-বিরোধী’, বলল BJP

Updated: 01 Sep 2023, 07:38 PM IST Ayan Das

সরকারি স্কুলে দুর্গাপুজো, দীপাবলি এবং ছুটপুজোর ছুটি কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। আগে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত যে ছুটি ছিল, সেটা অর্ধেকেরও কম করা হয়েছে। আর সেই বিষয়টি এই রাজ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

1/6দুর্গাপুজোয় সরকারি স্কুলে মাত্র তিনদিন ছুটি থাকবে। ছুটি কমানো হয়েছে দীপাবলি এবং ছটপুজোয়। বিহারের শিক্ষা দফতরের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। শাসক জোট মহাগঠবন্ধন এবং বিরোধী বিজেপির বিরুদ্ধে তরজা চলছে। বিহার সরকারের আধিকারিকদের দাবি, শিক্ষার অধিকার আইনের ভিত্তিতে যাতে স্কুলের ক্লাসের দিন সংখ্যা বাড়ানো যায়, সেজন্য ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি ও সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
2/6বিহারর শিক্ষা দফতরের তরফে সরকারি স্কুলে ছুটির যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছুটির সংখ্যা ২৩ থেকে কমিয়ে ১১ করা হয়েছে। দুর্গাপুজোয় আগে ছ'দিন ছুটি ছিল। যা কমিয়ে তিনদিন করা হয়েছে। দীপাবলি ও চিত্রগুপ্ত পুজোয় একদিন করে ছুটি মিলবে। ছটপুজোয় দু'দিন ছুটি থাকবে। আগে দীপাবলি থেকে ছটপুজো পর্যন্ত ন'দিনের ছুটি থাকত। (ছবি সৌজন্যে, সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
3/6ওই ছুটি কমানো নিয়ে বিহারের শিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইনের নিরিখে বছরে প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে ২০০ দিন ক্লাস নিতে হবে। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সেই সংখ্যাটা হল ২২০। কিন্তু ভোট, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, উৎসব, আইন-শৃঙ্খলাজনিত সমস্যা, নিয়োগ পরীক্ষা, প্রাকৃতিক বিপর্যের কারণে স্কুলের কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়। (ছবি সৌজন্যে, সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
4/6সেইসঙ্গে বিহারের শিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে ছুটি প্রদানের ক্ষেত্রে কোনও অভিন্নতা নেই। সেইসব যাবতীয় বিষয় মাথায় রেখে রাজ্যের চলতি শিক্ষাবর্ষের যে সময় বাকি আছে, সেই সময়ের জন্য প্রাথমিক এবং উচ্চ প্রাথমিক স্কুলের ছুটির তালিকা সংশোধন করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
5/6সেই সিদ্ধান্তের পরে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের সাংসদ সুশীলকুমার মোদী বলেন, 'শিক্ষা দফতরে মাৎস্যন্যায় চলছে। অবিলম্বে এই হিন্দু-বিরোধী নির্দেশিকা প্রত্যাহার করা উচিত মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
6/6যদিও মহাগঠবন্ধনের দল আরজেডির মুখপাত্র বলেন, ‘স্কুলে যাতে ক্লাসের দিন সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, সেজন্য ছুটি কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটায় কোনও ভুল নেই। অহেতুক এই বিষয়টায় রাজনৈতিক রং চড়িয়ে দিচ্ছে বিজেপি।’ (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)