শাওমির প্রায় ৫,৬০০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি। রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাসদুয়েক ধরে শাওমিকে নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংস্থার প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর মনু কুমার জৈনকে তলব করা হয়েছিল। রয়টার্সের তরফে জানানো হয়েছিল, বিষয়টি নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি জৈন।
1/6শাওমির ৫,৫৫১.২৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ১৯৯৯ সালের ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় শাওমির অ্যাকাউন্ট থেকে সেই অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
2/6শাওমির ৫,৫৫১.২৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ১৯৯৯ সালের ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় শাওমি টেকনোলজি ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের অ্যাকাউন্ট থেকে সেই অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/6চলতি মাসের শুরুতে সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছিল, শাওমি ভারতের ফেমা আইনের লঙ্ঘন করেছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে শাওমির এক প্রাক্তন উচ্চপদস্থ কর্তাকে তলব করেছিল ইডি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
4/6মাসদুয়েক ধরে শাওমিকে নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংস্থার প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর মনু কুমার জৈনকে তলব করা হয়েছিল। রয়টার্সের তরফে জানানো হয়েছিল, বিষয়টি নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি জৈন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/6শাওমিকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স জানিয়েছিল, ভারতের যাবতীয় আইন-কানুন মেনে চলা হয়। ‘আমরা তদন্তের বিষয়ে আমরা ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে চলেছি। যাতে তারা সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
6/6রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাওমি ইন্ডিয়া, উৎপাদনকারী সংস্থা এবং চিনের মূল সংস্থার বাণিজ্যিক কাঠামো নিয়ে তদন্ত করে দেখানো হচ্ছে। রয়্যালটি পেমেন্ট-সহ শাওমি ইন্ডিয়া এবং চিনের শাওমির মধ্যে কীভাবে অর্থ লেনদেন হয়, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)