কৃমির দাপট থেকে রক্ষা পেতে খাবার দাবারের পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন। এমনকি হাত পা ধোয়া থেকে শুরু করে একাধিক দিকে নজর রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অনেক বাড়িতেই শিশুদের কৃমি থেকে রক্ষা করতে কালমেঘ পাতার রস দেওয়া হয়। তবে এই পাতার রস ছাড়াও একাধিক ঘরোয়া উপায় রয়েছে কৃমিকে উৎখাত করতে। দেখে নেওয়া যাক সেই ঘরোয়া উপায়গুলি।
1/7কৃমির জেরে অস্বস্তি হচ্ছে একথা সকলকে বলতে অনেকেরই বাধে। লোকসমাজে এমন একটা প্রসঙ্গে কথা বলতে অনেকেই অস্বস্তি বোধ করেন। এদিকে কৃমির দাপটে পেটের যন্ত্রণা থেকে শুরু করে নানান সমস্যা অনেককেই কুপোকাত করে দেয়।
2/7কৃমির দাপট থেকে রক্ষা পেতে খাবার দাবারের পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন। এমনকি হাত পা ধোয়া থেকে শুরু করে একাধিক দিকে নজর রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অনেক বাড়িতেই শিশুদের কৃমি থেকে রক্ষা করতে কালমেঘ পাতার রস দেওয়া হয়। তবে এই পাতার রস ছাড়াও একাধিক ঘরোয়া উপায় রয়েছে কৃমিকে উৎখাত করতে। দেখে নেওয়া যাক সেই ঘরোয়া উপায়গুলি।
3/7মুলো- কৃমি হলে মুলোর রস ৫০ মিলিলিটার মতো নিয়ে তাতে সৈন্ধব লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এটি সকালে বিকেলে খেলে কৃমির সমস্যা কেটে যায়।
4/7গাজর-গাজরের রস সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। এটি ৫ সপ্তাহ পর্যন্ত টানা করলে কৃমির সমস্যা কেটে যাবে। পেট হবে পরিষ্কার।
5/7গোলমরিচ- কৃমির যম হল গোলমরিচ। ঘুমের আগে ঘোলের সঙ্গে গোল মরিচ দিয়ে খেলে নিলে কৃমির সমস্যা কেটে যায়। দইয়ের ঘোলে দিতে হবে ৪ থেকে ৬ টি গোলমরিচ।
6/7মধু- জোয়ান থেঁতো করে নিয়ে তা মধুর মধ্যে দিয়ে খেয়ে নিলে কৃমির সমস্যা কেটে যায়। দিনে ৩ বার এই মধু-জোয়ান খেলে পেট যেমন সাফ হয়, তেমনই কৃমিও সাফ হয়।
7/7তিল-কালো তিল ১০ গ্রাম নিয়ে তাকে পিষে ৩ চামচ মধু দিয়ে শোবার সময় খেয়ে নিন। এতেই মিলবে কৃমির সমস্যা থেকে রেহাই। কৃমিতে পেটের যন্ত্রণাও কমে যাবে।