Election Cash Rule Latest Update: ভোটের সময় নথি ছাড়া কত টাকা থাকলে বাজেয়াপ্ত করা হবে? কীভাবে ফেরত মিলবে? রইল নিয়ম

Updated: 10 Oct 2025, 11:36 PM IST Ayan Das Ayan Das 10 Oct 2025 cash seizure process elections, seized cash during elections, election seized cash rules, bihar election 2025 cash seizure, where is seized cash deposited during elections, ভোটের সময় কত টাকা রাখা যায়?, বিহার বিধানসভা নির্বাচন, ভোটের নগদ টাকার নিয়ম

ভারতে নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুসারে, আদর্শ আচরণবি... more

1/7নগদ বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া: নির্বাচন কমিশনের ফ্লাইং স্কোয়াড, স্ট্যাটিক সার্ভিলেন্স টিম এবং পুলিশ সন্দেহজনক নগদ টাকার তদন্ত করে। কোনও নথি ছাড়া ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদ পাওয়া গেলে তা অবিলম্বে বাজেয়াপ্ত করা হয়। বাজেয়াপ্ত নগদ সিল করে রিটার্নিং অফিসারের কাছে জমা দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়াটি ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আওতায় আছে।

2/7বাজেয়াপ্ত নগদ কোথায় যায়? বাজেয়াপ্ত নগদ প্রথমে স্থানীয় ট্রেজারিতে জমা করা হয়। ১০ লাখের বেশি টাকার ক্ষেত্রে আয়কর বিভাগকে জানানো হয়। যদি মালিক দাবি করেন, তাহলে আদালতে প্রমাণ দাখিল করে টাকা ফেরত পাওয়া যেতে পারে। অন্যথায়, এই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হয়ে যায়।

3/7নগদ টাকা কীভাবে ফেরত পাবেন? বাজেয়াপ্ত নগদের জন্য দাবি করতে হলে ব্যক্তিকে ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হয়। ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, টাকা তোলার স্লিপ বা ব্যবহারের প্রমাণ দেখানো আবশ্যক। যদি টাকার উৎস বৈধ প্রমাণিত হয়, তবে নগদ ফেরত দেওয়া হয়। অন্যথায়, বাজেয়াপ্তকরণ স্থায়ী হয়ে যায়।

4/7২০২৫ সালের বিহার বিধানসভা নির্বাচনের বিশেষ নিয়ম: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আদর্শ আচরণবিধি লাগু হওয়ার সঙ্গে-সঙ্গেই ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদ বহন করা একটি অপরাধ। এই সময়ে নির্ধারিত সীমার বেশি নগদ পাওয়া গেলে তা বাজেয়াপ্ত করে ট্রেজারিতে জমা করা হবে। এর উপর নজরদারির জন্য সীমানায় চৌকি বসানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের জন্য খরচের সীমা ৪০ লাখ টাকা নির্ধারণ করেছে। কালো টাকার উপর নজর রাখতে ভিডিয়োগ্রাফিও করা হচ্ছে।

5/7প্রার্থীদের জন্য নিয়ম: প্রার্থীদের জন্য একটি আলাদা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক। ১০,০০০ টাকার বেশি টাকার লেনদেনের রিপোর্ট করা আবশ্যক। এখন যেমন বিহার বিধানসভা নির্বাচনের প্রতিটি প্রার্থীর জন্য খরচের সীমা ৪০ লাখ টাকা। বাজেয়াপ্ত নগদ যদি নির্বাচনে প্রভাব ফেলার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তাহলে আয়কর বিভাগ তদন্ত করে। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালেসালের লোকসভা নির্বাচনে ৮৪৪ কোটি টাকার নগদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, যা ট্রেজারিতে জমা করা হয়েছিল।

6/7আইনি পরিণতি: বাজেয়াপ্ত নগদ নিয়ে যদি জালিয়াতি প্রমাণিত হয়, তাহলে এক বা দু'বছরের জেল এবং জরিমানা হতে পারে। যদি দাবি বৈধ প্রমাণিত না হয়, তাহলে নগদ সরকারি কোষাগারে জমা হয়। নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্য হল, অর্থের অপব্যবহার রোধ করা, যা গণতন্ত্রকে রক্ষা করে।

7/7স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য নিয়ম: নির্বাচনের সময় বাজেয়াপ্ত নগদ ট্রেজারি বা সরকারি কোষাগারে জমা হয়, যা দুর্নীতি প্রতিরোধ করে। সংশ্লিষ্ট মহলের দাবি, নির্বাচনে ৫০,০০০ টাকার সীমা এবং কঠোর তদন্তের ফলে স্বচ্ছতা বাড়বে। নথি সঙ্গে রাখুন, নিয়ম মেনে চলুন। এই নিয়মগুলি গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Election Cash Rule Latest Update: ভোটের সময় নথি ছাড়া কত টাকা থাকলে বাজেয়াপ্ত করা হবে? কীভাবে ফেরত মিলবে? রইল নিয়ম

ভারতে নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুসারে, আদর্শ আচরণবি... more

Latest News

Latest pictures News in Bangla

IPL 2025 News in Bangla

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি