ইউরোয় জাতীয় দলের হয়ে যেখানে জাত চেনালেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, লরেঞ্জো ইনসিনিয়েরা, সেখানেই ফর্ম এবং প্রচুর প্রত্যাশা নিয়ে টুর্নামেন্টে খেলতে নামলেও হতাশ করেছেন একগুচ্ছ তারকা। এক নজরে দেখে নিন এ বারের ইউরোতে কোন কোন তারকারা নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে ব্যর্থ হলেন।
1/5ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর পর সম্ভবতই পর্তুগিজ সমর্থকদের সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা ছিল ব্রুনো ফার্নান্ডেজের থেকে। তবে ক্লাব মরশুমে নজির গড়লেও ইউরোয় সেই ফর্মের বিন্দুমাত্রও চোখে পড়েনি। উপরন্তু দলের প্রথম এগারো থেকেও বাদ পড়েন ব্রুনো। তাঁর অফ ফর্ম পর্তুগালের তাড়াতাড়ি টুর্নামেন্ট থেকে ছিঁটকে যাওয়ার অন্যতম বড় কারণ।
2/5বিশ্বজয়ী ফ্রান্স দলের বিশ্বমানের ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপের ইউরোটা ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। শূণ্য গোল, শূণ্য অ্যাসিস্ট, নক আউটে পেনাল্টি শুট আউটে মিস, এমবাপের ভাঁড়ার এই টুর্নামেন্টে গোটাটাই শূণ্য। টুর্নামেন্টে তারকাদের মধ্যে তাঁর থেকে হতাশাজনক হয়তোই কেউ পারফর্ম করেছে।
3/5প্রিমিয়র লিগের ইয়ং প্লেয়ার দ্য ইয়ার ফিল ফডেনের মধ্যে দক্ষতার সামান্যতমও অভাব নেই। অল্প বয়স হলেও টুর্নামেন্টে সকলকে ছাপিয়ে সেরা ফুটবলার পর্যন্ত হওয়ার প্রবল দাবিদার ছিলেন তিনি। তবে ইংল্যান্ড ফাইনালে পৌঁছালেও তাঁর স্বভাবচিত খেলা খেলতে পারেননি ফডেন। হয়তো ইংল্য়ান্ড জাতীয় দল ও ম্যাঞ্চেস্টার সিটির ভিন্ন খেলার ধরনও এর জন্য কিছুটা দায়ী।
4/5কয়েক বছর দলের বাইরে থাকার পর বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে দুরন্ত ছন্দে থাকার দৌলতে জোয়াকিম লো-কে তাঁকে জাতীয় দলে ফিরিয়ে আনতে বাধ্য করেন থমাস মুলার। তবে এবারের ইউরোর নিজের জাত চেনাতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হন তিনি।
5/5তিন ম্যাচে ১০ গোল খাওয়া দলের ডিফেন্ডারের পারফরম্যান্সের বিষয়ে যত কম বলা যায় ততোই ভাল। তরুণ তুরস্ক দলের পাশাপাশি ২৩ বছরের মেরিহ দেমিরালের ওপরও প্রচুর প্রত্যাশা ছিল। টুর্নামেন্টে নিজের দক্ষতার সঠিক পরিচয় দিতে পারেননি জুভেন্তাসের ডিফেন্ডার।