স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রতি ৬ মাস অন্তর শরীর ডিটক্সিফাই করা উচিত। এর ফলে কোনও খাবার নিয়ে ইনটালারেন্স (সহ্য করতে না পারা) বা এলার্জির সমস্যা থাকলে তা কেটে যায়। দূষণ, ওযুধ, কেমিক্যাল, খাবারের মধ্যে থাকা কীটনাশক থেকে শরীরে টক্সিন তৈরি হতে পারে। আর সেগুলি শরীর থেকে বের করে দেওয়াও খুব জরুরি।
1/8আমরা যে খাবার খাই তা হজম না হলে বমি ও ডায়েরিয়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। উপসর্গ ব্যক্তি ভেদে ভিন্নও হতে পারে। খাবার থেকে এলার্জি হওয়া খুব সাধারণ একটা ব্যাপার। খাবারে অ্যালার্জি হতে পারে গ্লুটেন, ল্যাকটোজ, খাবারের মধ্যে থাকা কিছু প্রোটিন থেকে। অনেক খাবারেই মেশানো থাকে প্রিজারভেটিভ এবং ফল-সবজিতে করা হয় কীটনাশকের ব্যবহার। এই উপাদানগুলিও অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই এটি এড়াতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া খুব দরকার। (Unsplash)
2/8শরীরে প্রায়ই টক্সিন জমা হয়। যা অপসারণ করা প্রয়োজন। প্রতি ছয় মাসে একবার তাই শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে হবে। যাতে খাবারের থএকে অ্যালার্জি কম হয়। (Unsplash)
3/8কিছু লোক চিনাবাদাম পছন্দ করে না, জানেন তা থেকে শরীরে এলার্জি আসতে পারে। তাই এদেরকে উপদেশ দেওয়া হয় যে এমন কোনও খাবার না খেতে। (Unsplash)
4/8যখন বাইরে খেতে যাবেন, বিশেষ করে হোটেলে বা রেস্টোরাঁয় তখন ওয়েটারকে জানিয়ে দিন কোন কোন খাবারে অপনার অ্যালার্জি আছে। এরফলে তাঁরা বিষয়টি বুঝে আপনাকে খবার পরিবেশন করতে পারবে। (Unsplash)
5/8অবেকেরই ল্যাকটোস অ্যালার্জি থাকে। তাঁরা দই, টোফু- র মতো খাবার রাখতে পারেন ডায়েটে। (Unsplash)
6/8সুপারমার্কেট থেকে কোনও নতুন খাবার কেনার সময় কী কী উপকরণ আছে তা পড়ে নিন মন দিয়ে। (Unsplash)
7/8খাবারে থাকা অ্যালার্জির লক্ষণগুলো আগে থেকে চিনুন। হাতের কাছে ওষুধ রাখুন যাতে সমস্যা হলেই সাথে সাথে চিকিৎসা শুরু করতে পারেন। (Unsplash)
8/8যদি আপনার কোনও খাবারে অ্যালার্জি থাকে তাহলে সেই খাবার পরিবেশনের জন্য যে চামচ ব্যবহার করা হয়েছে তা অন্য কোনও খাবারের ক্ষেচত্রে ব্যবহার করবেন না। এর ফলে সংক্রমণ ছড়াবে না। (Unsplash)