বাংলা নিউজ > ছবিঘর > Byjus App Case: বিদেশি ফান্ডিং ইস্যুতে বিধিভঙ্গের অভিযোগ, বাইজুকে নোটিস ইডির? মুখ খুলল সংস্থা

Byjus App Case: বিদেশি ফান্ডিং ইস্যুতে বিধিভঙ্গের অভিযোগ, বাইজুকে নোটিস ইডির? মুখ খুলল সংস্থা

Updated: 21 Nov 2023, 03:41 PM IST Sritama Mitra

২০১১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিদেশ থেকে বাইজু সংস্থা... more

২০১১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিদেশ থেকে বাইজু সংস্থা ২৮ হাজার কোটি টাকা এফডিআই বা প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হিসাবে পেয়েছিল। সেই অঙ্কে ৯৭৫৪ কোটি টাকার হিসাবে গড়মিল ছিল।

1/4এডুকেশন টেক সংস্থার দুনিয়ায় অন্যতম বড় নাম বাইজুস। আর সেই সংস্থার কাছে এবার গেল নোটিস। ইডির তরফে সংস্থাকে ৯ হাজার কোটি টাকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিদেশে ফান্ডিং বিধি সংক্রান্ত ভারতীয় আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগ রয়েছে এই তাবড় লার্নিং অ্যাপ সংস্থার বিরুদ্ধে। ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট বা ফেমার আওতায় রয়েছে অভিযোগ। (Byju's)
2/4২০১১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিদেশ থেকে বাইজু সংস্থা ২৮ হাজার কোটি টাকা এফডিআই বা প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হিসাবে পেয়েছিল। সেই অঙ্কে ৯৭৫৪ কোটি টাকার হিসাবে গড়মিল ছিল। সেই টাকা বিদেশি ফান্ডিং খাতে নিয়ম বিরুদ্ধভাবে যায় বলে উঠে আসে। যা ঘিরে নিয়ম ভাঙার একটি অভিযোগ ওঠে। ফাইল ছবি : এপিক এবং বাইজুস (Byju's)
3/4তবে এই সমন ঘিরে বাইজু জানিয়েছে, তারা এমন কোনও চিঠি হাতে পায়নি। ফেমা আইনের আওতায় তারা কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করেনি বলেও জানিয়েছে সংস্থা। প্রসঙ্গত, বাইজু অ্যাপটি যে সংস্থার অধীনে সেই ‘থিঙ্ক অ্যান্ড লার্ন প্রাইভেট লিমিটেড’ ২০১১ সালে স্থাপন করেছিলেন শিক্ষক বাইজু রবীন্দ্রন ও তাঁর স্ত্রী দিব্যা গোকুলনাথ। প্রথমে তাঁরা অনলাইনে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার পড়া পড়াতেন।  (Byju's)
4/4পরে ২০১৫ সালে বাইজুর লার্নিং অ্যাপ শুরু হয়। তারপর থেকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি সংস্থাকে। কোভিডে যখন লকডাউনের মধ্যে গোটা বিশ্ব ছিল, তখন এই অ্যাপের মাধ্যমে পড়ানো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়ে। জনপ্রিয় হয় অ্যাপটি।  ( প্রতীকি ছবি)  (Byju's)