Updated: 21 Jun 2022, 08:04 PM IST
লেখক Sritama Mitra
যেভাবে বীরের সম্মানে দেশের বাকি প্রান্তে শহিদদের ম...
more
যেভাবে বীরের সম্মানে দেশের বাকি প্রান্তে শহিদদের মরদেহ পৌঁছেছিল, গণেশ হাঁসদার ক্ষেত্রেও তা হয়েছিল। এসেছিল তাঁর ট্রাঙ্ক, তাঁর ব্যবহৃত জিনিসপত্র। গণেশের ছোটভাই দীনেশ সেই স্মৃতি আজও ভোলেননি। আর তাই ভাইয়ের স্মৃতিতে দীনেশ তৈরি করেছেন একটি পার্ক।
1/6তারিখটা ১৬ জুন, ২০২০। চিনের সঙ্গে তখন প্রবল যুদ্ধ। প্রাণপণে চিনা আগ্রাসনকে রুখে ভারতীয় সেনারা তখন লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। চিনা ফৌজের সঙ্গে লাদাখের গালওয়ানের যুদ্ধে সেদিন বহু ভারতীয় সেনা শহিদ হন। শহিদ হন পূর্ব সিংভূম জেলার গণেশ হাঁসদাও।
2/6যেভাবে বীরের সম্মানে দেশের বাকি প্রান্তে শহিদদের মরদেহ পৌঁছেছিল, গণেশ হাঁসদার ক্ষেত্রেও তা হয়েছিল। এসেছিল তাঁর ট্রাঙ্ক, তাঁর ব্যবহৃত জিনিসপত্র। গণেশের ছোটভাই দীনেশ সেই স্মৃতি আজও ভোলেননি। আর তাই ভাইয়ের স্মৃতিতে দীনেশ তৈরি করেছেন একটি পার্ক। তৈরি করেছেন একটি স্টাডি সেন্টার।
3/6পূর্ব সিংভূমের কোসাফহালিয়া গ্রামের যে এলাকায় গণেশের শেষকৃত্য হয়, সেই জায়গাতেই দাদার স্মরণে ভাই দীনেশ গড়েছেন পার্ক ও স্টাডি সেন্টার। রাখা রয়েছে গণেশের স্মৃতি বিজড়িত নানান জিনিসপত্র। গোটা কর্মকাণ্ডে খরচ হয়েছে ২২.৫ লাখ টাকা। যা এসেছে ক্ষতিপূরণে প্রাপ্ত অর্থ থেকে।
4/6দীনেশ বলছেন, তাঁর দাদার শহিদ হওয়ার ঘটনায় মোট ৭০ লাখ টাকা তাঁর পরিবার পেয়েছে। যা থেকে এই পার্ক তৈরি হয়েছে। হয়েছে স্টাডি সেন্টার।
5/6গ্রামে একটি ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছে। যা থেকে ১০ টি পরিবার জলের সুবিধা পাবে। আর এই সমস্ত কাজের মধ্যে দিয়ে গোটা এলাকায় গণেশের স্মৃতিতে রয়েছে নানান কর্মকাণ্ড।
6/6গণেশ এই কফিনেই শেষবার তাঁর জন্মস্থানে এসেছিলেন। আর তাঁর সেই কফিন সহ সমস্ত কিছু এই স্মৃতি বিজড়িত পার্কে রেখে দেওয়া হয়েছে।