Government Employees saving ₹1.41 crores: প্রশাসনকে আদালতের 'কানমলা', সরকারি কর্মীদের 'লাভ' ১.৪১ কোটি টাকার!

Updated: 03 Jun 2024, 07:21 AM IST Abhijit Chowdhury Abhijit Chowdhury 03 Jun 2024 government employee, chandigarh, high court, punjab and haryana high court, 7th pay commission, সরকারি কর্মী, সপ্তম বেতন কমিশন, চণ্ডীগড়, হাই কোর্ট, উচ্চ আদালত, পঞ্জাব অ্যান্ড হরিয়ানা হাই কোর্ট

চণ্ডীগড় প্রশাসনের যে কর্মচারীরা ২০০৮ সালের স্ব-অর্থায়ন কর্মচারী আবাসন প্রকল্পের জন্য আবেদন করেছিলেন, তারা সেই বছরের ব্রোশিওরে উল্লেখিত হারে ফ্ল্যাট পাবেন। পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট সম্প্রতি এমনই রায় দিয়েছে। এর ফলে সরকারি কর্মীদের প্রায় ১ কোটি ৪১ লাখ টাকা বাঁচবে।

1/6চণ্ডীগড় প্রশাসনের যে কর্মচারীরা ২০০৮ সালের স্ব-অর্থায়ন কর্মচারী আবাসন প্রকল্পের জন্য আবেদন করেছিলেন, তারা সেই বছরের ব্রোশিওরে উল্লেখিত হারে ফ্ল্যাট পাবেন। এমনই রায় আদালতের। মামলার অন্যতম কৌঁসুলি সিনিয়র অ্যাডভোকেট অনুপম গুপ্তা বলেন, বিচারপতি সুরেশ্বর ঠাকুর ও বিচারপতি ললিত বাত্রার বেঞ্চ সরকারি কর্মীদের আবেদন মঞ্জুর করে জানিয়েছে যে স্ব-অর্থায়ন প্রকল্পে যারা আবাসন কিনতে চেয়েছেন, তাদের জন্য ২০০৮ সালের দর প্রযোজ্য হবে।

2/6উল্লেখ্য, এই প্রকল্পের অংশ হিসাবে চণ্ডীগড় হাউজিং বোর্ড সরকারি কর্মচারীদের জন্য সেক্টর ৫২, ৫৩ এবং ৫৬ এ প্রায় ৪,০০০ ফ্ল্যাট তৈরি করবে। এই প্রকল্পে সার্ভেন্ট কোয়ার্টারসহ ২৫২টি ৩বিএইচকে ফ্ল্যাট, সার্ভেন্ট কোয়ার্টারসহ ১৬৮টি ২ বিএইচকে ফ্ল্যাট, ৩ হাজার ৬৬টি ১ বিএইচকে ফ্ল্যাট এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের জন্য ৪৪৪টি সিঙ্গেল রুমের ফ্ল্যাট তৈরির কথা রয়েছে।

3/6প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পে সরকারি কর্মীদের আবাসন দেওয়ার জন্য ২০১০ সালে একটি লটারি ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তাতে ৭ হাজার ৯১১ জন সরকারি কর্মীঅংশ নিয়েছিলেন। তার মধ্যে ৩ হাজার ৯৩০ জন সরকারি কর্মী নির্বাচিত হয়েছিলেন ফ্ল্যাট পাওয়ার জন্য। এই প্রকল্পের আওতায় তারা সিএইচবিতে প্রায় ৫৭ কোটি টাকা জমা দিয়েছিল। অবশ্য প্রশাসন এই উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় জমি সরবরাহ করতে পারেনি। তাই বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে এই প্রকল্পের ভাগ্য ঝুলে ছিল।

4/6এদিকে প্রকল্পের ভাগ্য ঝুলে থাকায় চণ্ডীগড়ের সরকারি কর্মীরা ২০১৩ সালের অক্টোবরে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। তারা দাবি করেন, ২০০৮ সালে যে হারে ফ্ল্যাট বরাদ্দ করার কথা বলা হয়েছিল, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেই একই দামে ফ্ল্যাট বরাদ্দ করতে হবে। এদিকে এই প্রকল্পে যে সব কর্মীদের বেছে নেওয়া হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

5/6হাই কোর্টে প্রাথমিকভাবে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল যুক্তি দিয়েছিল যে কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় বিভাগের ২০১২ সালের চিঠি অনুসারে, কেন্দ্রের আগাম অনুমোদন এবং নির্দিষ্ট অনুমোদন ছাড়া সরকারের মালিকানাধীন কোনও জমি স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, সংস্থা বা কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করা যায় না। তাছাড়া বাণিজ্যিক হারে জমি কিনতে হচ্ছে প্রশাসনকে। কারণ ২০১৯ সালের ২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্পে ছাড়পত্র দেয়। সেই সময় জমির দাম বেশি হওয়ার কারণে ফ্ল্যাটের দাম অনেক বেড়ে যায়।

6/6২০০৮ সালে এই প্রকল্পটি চালু করার সময়, ৩৪.৭০ লক্ষ টাকায় ৩ বিএইচকে ফ্ল্যাট, ২৪.৩০ লক্ষ টাকায় ২ বিএইচকে ফ্ল্যাট এবং ১৩.৫৩ লক্ষ টাকায় ১ বিএইচকে ফ্ল্যাট অফার করেছিল চণ্ডীগড় প্রশাসন। তবে বর্তমানে তাদের দাম লাফিয়ে যথাক্রমে হয়েছিল ১.৭৬ কোটি, ১.৩৫ কোটি এবং ৯৯ লক্ষ টাকা।

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Government Employees saving ₹1.41 crores: প্রশাসনকে আদালতের 'কানমলা', সরকারি কর্মীদের 'লাভ' ১.৪১ কোটি টাকার!

Latest News

Latest pictures News in Bangla

IPL 2025 News in Bangla

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি