সময়ের সঙ্গে ক্রিপ্টো লেনদেনের সংখ্যা বেড়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রতারণার ঘটনা। টাকা খুইয়েছেন অনেকেই। এদিকে সেই বিষয়ে আইন না থাকায় ছিল বিভ্রান্তি। এবার থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি-জড়িত যে কোনও আর্থিক বেনিয়ম সরাসরি কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার নজরদারির আওতায় আসবে।
1/5ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ডিজিটাল সম্পদের ব্যবসাকে প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট (PMLA)-এর আওতায় আনল কেন্দ্র। ক্রিপ্টো লেনদেন সুরক্ষিত রাখতে একে অর্থ-পাচার রোধ সংক্রান্ত আইনের অধীনে আনা হল। একদিন ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ভারতে কোনও আলাদা আইন ছিল না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স) (REUTERS)
2/5সময়ের সঙ্গে ক্রিপ্টো লেনদেনের সংখ্যা বেড়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রতারণার ঘটনা। টাকা খুইয়েছেন অনেকেই। এদিকে সেই বিষয়ে আইন না থাকায় ছিল বিভ্রান্তি। এবার থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি-জড়িত যে কোনও আর্থিক বেনিয়ম সরাসরি কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার নজরদারির আওতায় আসবে। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স) (REUTERS)
3/5গত বছরের অগস্টে, ইডি এক জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ সংস্থার প্রায় ৬৫ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স ফ্রিজ করে দেয়। WazirX এবং Zanmai ল্যাবসের এক কর্তার অফিসে তদন্ত চালানো হয়। উক্ত সংস্থার বিরুদ্ধে একাধিক দেশের বিভিন্ন ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে আসল মালিকানা অস্পষ্ট করে তোলার অভিযোগ ছিল। কয়েনসুইচ, ই-নাগেটস-এর মতো ক্রিপ্টো নিয়ে কাজ করা অন্যান্য কোম্পানি এবং অ্যাপগুলিও গত বছর ইডির তদন্তের সম্মুখীন হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) (REUTERS)
4/5কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সিকেই ভবিষ্যতের লেনদেনের মাধ্যম বলে মনে করছিলেন অনেকে। কিন্তু বিটকয়েন ক্র্যাশ, বিভিন্ন ভুয়ো ট্রেডিং সংস্থার বিশাল অঙ্কের প্রতারণা, স্বচ্ছতার অভাবের কারণে আগের মতো সেই জনপ্রিয়তা আর নেই। ফাইল ছবি: এএনআই (REUTERS)
5/5বিশেষত ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনও দেশের সীমার মধ্যে আবদ্ধ না থাকায় তাতে আইন আরোপ করাও কঠিন। কোনও আন্তর্জাতিক প্রতারণার ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার কার্যত অসম্ভব। এর মাধ্যমে অর্থ-পাচারের সম্ভাবনাও রয়েছে। সেই কারণে ক্রিপ্টো নিয়ে কেন্দ্র বরাবরই নেতিবাচক অবস্থানে থেকেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস) (REUTERS)