1/8নানা কারণে ঘুম কমে যেতে পারে অনেকের। এর ফলে আপাতভাবে মনে হয়, শুধুমাত্র ক্লান্তিই বাড়ছে। কিন্তু বিষয়টি শুধুমাত্র তা নয়। এর ফলে বাড়তে পারে ডায়াবিটিস, হৃদরোগের সমস্যাও।
2/8দীর্ঘ দিন ঘুমের সমস্যা চলতে থাকলে, এক সময়ে রক্তচাপ বাড়তে শুরু করে। তাই দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হওয়া দরকার। কীভাবে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন? বিশেষজ্ঞরা দিচ্ছেন কয়েকটি পরামর্শ।
3/8১। রাতে শুতে যাওয়ার আগে হালকা কোনও চা খান। সবচেয়ে ভালো হয়, যদি ক্যামোমাইল জাতীয় কোনও চা পান করতে পারেন। এটি এখন সহজেই চায়ের দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। বা অনলাইনে অর্ডার দিয়ে আনানো যায়। এই চা খেলে ঘুম গভীর হবে।
4/8২। রাতের খাবার যতটা দ্রুত সম্ভব খেয়ে ফেলা। সম্ভব হলে সূর্যাস্তের পরপরই রাতের খাবার খেয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন। সবচেয়ে দেরি হলে রাত ৮টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিন। তাহলে ঘুম ভালো হবে। আর রাতে হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
5/8৩। শোওয়ার ঘরে এসেনশিয়াল তেল ব্যবহার করুন। বেশ কয়েকটি তেলের গন্ধে ভালো ঘুম হয়। এই এসেনশিয়াল তেল ডিফিউজারের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন বা পর্দায় ছিটিয়ে দিতে পারেন। এর গন্ধেও ঘুম ভালো হবে।
6/8৪। কারও কারও একটু শক্ত গদিতে ঘুম ভালো হয়, কারও নরম গদিতে। তবে খুব নরম গদিতে ঘুমোতে বেশির ভাগেরই অস্বস্তি হয়। তাই কোন গদি আপনার জন্য ভালো, তা আগে বুঝে নিন। তার পরে তেমন গদিই বিছানায় রাখুন। ঘুমের সমস্যা কিছুটা কমতে পারে।
7/8৫। কেমন চাদরের উপর ঘুমোচ্ছেন, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। কোনও কোনও চাদরে গরম বেশি লাগে। কোনও কোনও চাদর আবার এমন কোনও সুতোয় বোনা হয়, যেগুলিতে ত্বকে অস্বস্তি হয় কারও কারও। তাই বিছানার চাদরের বিষয়টি নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সচেতন থাকুন। একই রকমভাবে খেয়াল রাখুন ঠান্ডায় কোন ধরনের কাপড় গায়ে ঢাকা নিচ্ছেন।
8/8৬। ঘরদোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। শুধু শোওয়ার ঘর নয়, বসার ঘর বা রান্নাঘরও। এমনকী বাথরুমও। সব ঘর পরিষ্কার থাকলে, তার প্রভাব পড়ে মনের উপর। এতে ঘুম ভালো হয়।