কেন্দ্রীয় সরকারের আইনজীবী মনিকা অরোরা বেঞ্চকে বলেন, কেন্দ্র ফৌজদারি আইন সংশোধন করার জন্য কাজ করছে।
1/4বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধীকরণের ইস্যুতে একটি 'গঠনমূলক পদ্ধতি'-র বিবেচনা করা হচ্ছে। ফৌজদারি আইনের ব্যাপক সংশোধনের বিষয়ে রাজ্য সরকার, প্রধান বিচারপতি, সাংসদ এবং অন্যান্যদের পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্টকে এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ছবি : পিটিআই (HT_PRINT)
2/4কেন্দ্রীয় সরকারের আইনজীবী মনিকা অরোরা বেঞ্চকে বলেন, কেন্দ্র ফৌজদারি আইন সংশোধন করার জন্য কাজ করছে। এর মধ্যে আইপিসির ৩৭৫ (ধর্ষণ) ধারা রয়েছে। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (HT_PRINT)
3/4আমরা সমস্ত রাজ্য সরকারের মুখ্যমন্ত্রীদের কাছ থেকে পরামর্শের আমন্ত্রণ জানিয়েছি। ভারতের প্রধান বিচারপতি, সমস্ত হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি, আইন প্রতিষ্ঠান, জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়, বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া, সমস্ত আদালতের বার কাউন্সিল এবং সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের কাছ থেকে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। এদিন এমনটাই জানান কেন্দ্রীয় সরকারের আইনজীবী। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (HT_PRINT)
4/4এদিন বৈবাহিক ধর্ষণ সংক্রান্ত আইন প্রসঙ্গে বিচারপতি রাজীব শকধের বলেন, ধর্ষণ আইনে একজন যৌনকর্মীর সঙ্গে জোরপূর্বক সহবাসের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয় না। তাহলে কেন একজন স্ত্রীকে 'কম ক্ষমতাপ্রাপ্ত' হতে হবে। ফাইল ছবি : টুইটার (HT_PRINT)