ভারতীয়দের লড়াইয়ের সামনে দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাথা নোয়াতে বাধ্য করে ডি'ককের রান-আউট এবং বাভুমার চোটও।
1/5রাজকোটে ভারতের জয়ের পিছনে সব থেকে বড় অবদান রাখেন দীনেশ কার্তিক। ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে কার্তিকের ২৭ বলে ৫৫ রানের ইনিংসটির জন্যই ভারত লড়াই করার রসদ পায়। নাহলে ইনিংসের প্রথম ১০ ওভারে ভারতের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৫৬ রান। শেষ ১০ ওভারে ভারত ১১৩ রান তোলে, যার বেশিরভাগটাই আসে কার্তিকের ব্যাট থেকে।
2/5গত আইপিএল থেকেই হার্দিক পান্ডিয়া দেখিয়েছেন, ব্যাটসম্যান হিসেবে কতটা পরিণত হয়ে উঠেছেন তিনি। রাজকোটে হার্দিকের ৩১ বলে ৪৬ রানের ইনিংসটি যেমন ভারতকে দেড়শো রানের গণ্ডি টপকাতে সাহায্য করে, তার থেকেও বেশি কার্যকরী প্রমাণিত হয় পান্ডিয়ার পার্টনারশিপ গড়ার প্রবণতা। টিম ইন্ডিয়া ৬ উইকেটে ১৬৯ রানে পৌঁছয় চাপের মুখে পান্ডিয়ার চোয়ালচাপা লড়াইয়ের জন্যই।
3/5চলতি সিরিজেই দক্ষিণ আফ্রিকা দেখিয়েছে, ২০০ রান তাড়া করেও ম্যাচ জেতার ক্ষমতা রয়েছে তাদের। তবে আবেশের ১৮ রানে ৪ উইকেট রাজকোটে দক্ষিণ আফ্রিকার রান তাড়া করার পরিকল্পনাকে ব্যর্থ করে। বিশেষ করে ১৪তম ওভারে দাসেন, জানসেন ও মহারাজকে ফিরিয়ে হারার আগেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে হার মানতে বাধ্য করেন আবেশ খান।
4/5হার্ষাল প্যাটেল প্রথমত কুইন্টন ডি'ককে রান আউট করে শুরুতেই ধাক্কা দেন প্রোটিয়া শিবিরে। তার উপর ডেভিড মিলারের স্টাম্প ছিটকে দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার মনোবল ভেঙে দেন তিনি।
5/5মাঝের ওভারে চাহালের আঁটোসাটো বোলিং চাপ বাড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার উপরে। আগ্রাসী মেজাজের ক্লাসেনকে ফিরিয়েও ভারতের জয়ে অবদান রাখেন চাহাল। অবশ্য তেম্বা বাভুমার চোট পেয়ে মাঠ ছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকার মনোবলে ধাক্কা দেয় শুরুতেই।