শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছিল। কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে চাপে পড়ে গিয়েছে ভারত। প্রথম নয় বলে ২৩ রান তোলার পরে তারপর পুরোপুরি চাপে পড়ে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কী ইতিহাস গড়ল ভারত? আর তারপর কী হল ম্যাচে?
1/5 বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথম ওভারেই তিনটি বাউন্ডারি মারলেন ফর্মে না থাকা বিরাট কোহলি। সেটার সুবাদে প্রথম ওভারেই উঠল ১৫ রান। সেইসঙ্গে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ইতিহাস তৈরি হল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথম ওভারে কখনও এত রান ওঠেনি। যা ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারে উঠল। (ছবি সৌজন্যে এপি)
2/5 শনিবার বার্বাডোজে প্রথম বলে এক রান নেন রোহিত শর্মা। দ্বিতীয় বলে চার মারেন বিরাট। তৃতীয় বলটাও বাউন্ডারিতে পাঠান। চতুর্থ বলে দু'রান নেন। পঞ্চম বলে কোনও রান হয়নি। ষষ্ঠ বলে চার মারেন। যে তিনটি বলে বাউন্ডারি মারেন বিরাট, তিনটি বলই একেবারে ‘গিফট’ ছিল। কিন্তু একদম নিখুঁত টাইমিং করে বলগুলি বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে দেন তিনি। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 কিন্তু পরের ওভারেই জোড়া ধাক্কা খায় ভারত। প্রথম দুটি বলে চার মারেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত। তৃতীয় বলে কোনও রান নেননি। কেশব মহারাজের উপরে আরও চাপ তৈরি করতে গিয়ে সুইপ মারার চেষ্টা করেন রোহিত। কিন্তু বলের গতি অনেকটা কম ছিল। সেই পরিস্থিতিতে বলটা ঠিকমতো পৌঁছানোর আগেই তিনি শট খেলে ফেলেন। স্কোয়ার লেগে দারুণ কায়দায় রোহিতের ক্যাচ নেন হেনরিখ ক্লাসেন। (ছবি সৌজন্যে এপি)
5/5 সেই ধাক্কা সামলে ওঠার যখন চেষ্টা করছিল ভারত, তখনই আউট হয়ে যান সূর্যকুমার যাদব। এতদিন টিম ইন্ডিয়ার যে আক্রমণাত্মক 'ইনটেন্ট' কাজে লাগছিল, আজ সেটা ফিল্ডারদের হাতে যাচ্ছে। কাগিসো রাবাডার বলে ছক্কা মারতে যান সূর্য। ফাইন লেগের কাছাকাছি ক্যাচ নেন ক্লাসেন। ৪.৩ ওভারে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় তিন উইকেটে ৩৪ রান। ফলে ১.৩ ওভারের পরের ১২ বলে তিনটি উইকেট হারিয়েছে ভারত। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)