ভান্সের ফোন আসে মোদীর কাছে! 'সিজ ফায়ার' না হলে কী ঘটতে পারত? Report যা বলছে

Updated: 11 May 2025, 12:11 PM IST Sritama Mitra Sritama Mitra 11 May 2025 India Pakistan negotiation details, India, Pakistan, ceasefire, usa, Narendra Modi, JD Vance, ভারত, পাকিস্তান, আমেরিকা, জেডি ভান্স, নরেন্দ্র মোদী, সংঘর্ষ বিরতি

ফোন এসেছিল পাকিস্তানের তরফেই। শনিবার বিকেলে দিল্লি... more

1/8ভারত আগেই স্পষ্ট করেছে ‘এসকালেশন’র শুরুটা পহেলগাঁওতে ২৬ জনের ওপর জঙ্গি হানা থেকে। এরপর ভারত তার জবাবি প্রত্যাঘাতের অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’ শুরু করে। ৭ মে, ২০২৫, বুধবারের রাতে পাকিস্তানের ৯ জঙ্গি ঘাঁটি ২৬ মিনিটে গুঁড়িয়ে দেয় ভারতীয় সেনা। হতভম্ব পাকিস্তান পাল্টা তাড়াহুড়ো করে শুরু করে ভারতের ওপর হানা। এই পরিস্থিতি শনিবার পর্যন্ত যেতে যেতে আরও পারদ চড়ে।

2/8ঠিক সেই দিনই বিকেলে আমেরিকা জানায় ভারত, পাক সংঘর্ষ বিরতির কথা। দুই দেশ তা নিশ্চিত করলেও শনির রাতে ফের ড্রোন হামলা করে পাক। এই সংঘর্ষ বিরতি বা সিজ ফায়ার ঘিরে নেপথ্যে কী ঘটেছে? একাধিক মিডিয়া রিপোর্ট আসছে সামনে। (Photo by PIB / AFP)

3/8ভারত-পাক সিজ ফায়ার নিয়ে আমেরিকার তরফে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন,‘ আমি গর্বিত যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আপনাকে এই ঐতিহাসিক এবং বীরত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সাহায্য করতে পেরেছে।' এদিকে, সিএনএনর রিপোর্ট বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতির বিষয়ে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স ফোন করেন মোদীকে। ওই রিপোর্ট বলছে, ‘ভান্স প্রধানমন্ত্রীকে ’নাটকীয়ভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধির উচ্চ সম্ভাবনা' সম্পর্কে উদ্বেগ জানিয়েছিলেন। (PMO via PTI Photo) (PTI04_21_2025_000565A)

4/8এদিকে, এনডিটিভির রিপোর্ট বলছে, জনসমক্ষে নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে আমেরিকার তরফে ইসলামাবাদের কাছে স্পষ্ট বার্তা যায়, একচুল দেরি না করে সেনার 'অফিশিয়াল হটলাইন'কে ব্যবহার করে পরিস্থিতি ঘিরে উত্তেজনা প্রশমিত করতে। বিকেলে দিল্লি জানায়, পাকিস্তানের ডিজিএমওর ফোন এসেছিল ভারতের লেফ্টন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাইয়ের কাছে। এনডিটিভির রিপোর্ট বলছে, পাকিস্তানের কাছে সেই মার্কিন বার্তা কার্যত ‘নির্দেশ’ মতো ছিল।

5/8এরপর যে প্রসঙ্গ আসে, তা হল, যদি সিজ ফায়ার বা সংঘর্ষ বিরতি না হত, তাহলে কী নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছিল? সরকারি সূত্রকে উল্লেখ করে এনডিটিভির রিপোর্ট বলছে, ‘ভারত প্রোটোকলের বাইরে পাকিস্তানের সাথে কোনও আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক বা সামরিক আলোচনায় জড়িত না হওয়ার তার অবস্থানে অটল ছিল।' রিপোর্ট বলছে, দিল্লি, ‘ইঙ্গিত দেয় যে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পরবর্তী পর্যায়ের পদক্ষেপের জন্য প্রস্তুত, যার মধ্যে শক্তি সংক্রান্ত ও অর্থনৈতিক লক্ষ্যবস্তুতে সমন্বিত হামলা জড়িত থাকার সম্ভাবনা ছিল বলে জানা গিয়েছে, সরকারি সূত্রে।'’’ (ANI Photo)

6/8এদিকে, নিউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট বলছে, আমেরিকার কাছে সবচেয়ে চিন্তার বিষয় ছিল যখন ভারত, রাওয়ালপিন্ডির নূর খান বিমানবন্দরে স্ট্রাইক করে। ফলত বাড়ে উদ্বেগ। এই বিমান ঘাঁটি নিয়ে ইউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট বলছে, ‘এই ঘাঁটিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর জন্য একটি কেন্দ্রীয় পরিবহন কেন্দ্র এবং বিমান জ্বালানি সরবরাহের ক্ষমতার আবাসস্থল।'’

7/8নিউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট বলছে, রাওয়ালপিন্ডির ওই বিমানঘাঁটি ‘পাকিস্তানের কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগের সদর দপ্তরের অদূরে, যা দেশের পারমাণবিক অস্ত্রাগার তত্ত্বাবধান এবং সুরক্ষা করে।’ ফলত সিজ ফায়ার না হলে, বেশ কিছু দিকের সম্ভাবনা থেকে যেত। যেখানে শনিবারের মধ্যেই, পাকিস্তানের জঙ্গি শিবির থেকে শুরু করে সেনা ঘাঁটি ভারত পর পর গুঁড়িয়েছে, সেখানে এই সংঘর্ষ বিরতি না হলে, পরিস্থিতি কী হতে পারত তা নিয়ে ছিল বহু জল্পনা।' (ছবি সৌজন্যে এক্স)

8/8এরপরই আসে মার্কিন মুলুক, ভারত ও পাকিস্তানের বার্তা। যদিও সংঘর্ষ বিরতি ঘোষণার ৩ ঘণ্টায় ফের ড্রোন হামলা চালু করে থেমে যায় রাক শিবির। যাবতীয় ড্রোন হামলা রুখে দেয় ভারতীয় সেনা। তবে কেন সেই ড্রোন হামলা হয়, সেই প্রশ্নও উঠছে। প্রশ্ন উঠছে পাক সেনার নির্দেশ মানার ক্ষমতা ও পেশাদারিত্ব নিয়ে। (ছবি সৌজন্যে এক্স)

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

ভান্সের ফোন আসে মোদীর কাছে! 'সিজ ফায়ার' না হলে কী ঘটতে পারত? Report যা বলছে

ফোন এসেছিল পাকিস্তানের তরফেই। শনিবার বিকেলে দিল্লি... more

Latest News

Latest pictures News in Bangla

IPL 2025 News in Bangla

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি