Station Masters' on Mass Leave: আপাতত গণছুটির সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এলেন স্টেশন মাস্টাররা। তার ফলে আগামী বুধবার (৩১ মে) ট্রেনের চাকা থমকে যাওয়ার যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা আপাতত দূর হল।
1/5গণছুটি প্রত্যাহার করে নিলেন স্টেশন মাস্টাররা। তার ফলে আগামী বুধবার (৩১ মে) ট্রেনের চাকা থমকে যাওয়ার যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5অল ইন্ডিয়া স্টেশন মাস্টারর্স অ্যাসোসিয়েশনের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত গণছুটিতে যাওয়া হবে না। তবে নিজেদের দাবিতে অনড় থাকবেন স্টেশন মাস্টাররা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
3/5সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে রেল বোর্ডের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন স্টেশন মাস্টারের প্রতিনিধিরা। সেখানে স্টেশন মাস্টারদের দাবি-দাওয়ার বিষয়ে জানানো হবে। সেই দাবি পূরণ না হলে গণছুটিতে যাওয়া হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
4/5কেন গণছুটির ডাক দেওয়া হয়েছিল? সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছে, শূন্যপদ থাকলেও নিয়োগ করা হচ্ছে না। তাই স্টেশন মাস্টারদের উপর বাড়তি চাপ তৈরি হচ্ছে। আট ঘণ্টা কাজ করার কথা থাকলেও ১২ ঘণ্টা কাজ করতে হচ্ছে। কোনও কোনও স্টেশনে যেদিন স্টেশন মাস্টারের সাপ্তাহিক ছুটি থাকে, তখন অন্য স্টেশন থেকে কর্মী এনে কাজ চালাতে হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক Northeast Frontier Railway)
5/5স্টেশন মাস্টারদের দাবি, কোনওরকম ঊর্ধ্বসীমা ছাড়াই তাঁদের রাত্রিকালীন ভাতার বন্দোবস্ত করতে হবে। পাশাপাশি তাঁদের কাজের ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে পৃথক ভাতা দিতে হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক Southern Railway)