বাংলা নিউজ > ছবিঘর > Tawang Face-off probable reason: কেন অরুণাচলে আগ্রাসী চিন? দুই দেশের সেনার সংঘর্ষের নেপথ্যে কোন কারণ?

Tawang Face-off probable reason: কেন অরুণাচলে আগ্রাসী চিন? দুই দেশের সেনার সংঘর্ষের নেপথ্যে কোন কারণ?

Updated: 13 Dec 2022, 12:27 PM IST Abhijit Chowdhury

২০২০ সালের পর ২০২২। ফের একবার ভারত-চিন সেনার সংঘর্... more

২০২০ সালের পর ২০২২। ফের একবার ভারত-চিন সেনার সংঘর্ষের খবর সামনে এল। তবে এবার ঘটনাস্থল লাদাখ নয়, অরুণাচলপ্রদেশ। তবে ঠিক কী কারণে এই হামলা চালানো হয়েছে? আউলিতে ভারত-মার্কিন যৌত সামরিক মহড়ার কারণেই কি চিনের এই আগ্রাসন?

1/5উল্লেখ্য, ১৯৫৯ সালের যে সীমান্ত রেখা ভারত ইতিমধ্যেই খারিজ করেছে, বর্তমানে জিনপিং প্রশাসন সেই সীমান্ত রেখা বাস্তবায়িত করতে তৎপর। এই আবহে চিনের কংগ্রেসের আগেই অরুণাচলপ্রদেশ বরাবর তিনটি অতিরিক্ত ব্রিগেড মোতায়েন করেছে চিন। এদিকে সিক্কিমের কাছেও একটি অতিরিক্ত ব্রিগেড মোতায়েন করেছে চিন। গোটা অরুণাচলকেই ‘দক্ষিণ তিব্বত’ হিসেবে দাবি করে চিন। (PTI)
2/5এদিকে ডোকলাম উপত্যকায় ভারত-ভুটান-চিন ত্রিমুখী সীমান্তেও সামরিক গতিবিধি বাড়িয়েছে চিন। ২০১৭ সালে এই ডোকলামেই মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-চিনা সেনা। সেবার কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে দুই বছর আগে গালওয়ান সংঘর্ষে ভারতের ২০ জন জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। চিনা সেনার হতাহতের সংখ্যা নিয়ে অবশ্য স্পষ্ট কোনও তথ্য জানা যায়নি।  (PTI)
3/5প্রসঙ্গত, ৩০ নভেম্বর উত্তরাখণ্ডের আউলিতে ভারত-মার্কিন যৌথ সামরিক মহড়ার পরই দিল্লির উদ্দেশে বেজিং বার্তা দিয়েছিল, ভারত যেন ১৯৯৩-৯৬ সময়কার সীমান্ত চুক্তি মেনে চলে। পাশাপাশি ভারত-মার্কিন যৌত মহড়ার সমালোচনা করেছিল চিন। বেজিংয়ের তরফে বলা হয়, ভারত যেন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় শান্তি বজায় রাখে। এই আবহে চিন হয়ত কোয়াড নিয়ে ভারতকে সতর্ক করতেই অরুণাচলে আগ্রাসী হয়ে ওঠে। তবে এর যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা। (PTI)
4/5উল্লেখ্য, গতকালই ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর অরুণাচলপ্রদেশের তাওয়াং সেক্টরে সংঘাতে জড়ায় ভারতীয় ও চিনা সেনা। প্রায় ৩০০ সৈন্যকে নিয়ে তাওয়াঙের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে এসেছিল চিন। চিনা আগ্রাসনের কড়া জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। (PTI)
5/5এই সংঘাতের জেরে কয়েকজন ভারতীয় সেনা এবং চিনা সেনার কয়েকজন আহত হয়েছেন। ভারতের তুলনায় চিনের বাহিনীতে আহতের সংখ্যা অনেক বেশি। সূত্রের খবর, সীমান্তে ভারতের প্রস্তুতি দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছিল চিন। এদিকে শুক্রবারের সংঘাতের ঘটনা ভারতের যে জওয়ানরা আহত হয়েছেন, তাঁদের গুয়াহাটি সামরিক হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। (PTI)