হালের এক গবেষণা জানাচ্ছে, পুরুষের শরীরে বিসফেনল, ডাইঅক্সিন, থ্যালোটসের মতো রাসায়নিক রয়েছে। এগুলি শুক্রাণুর পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে।
1/7নানা কারণে মানুষের শরীরে নানা ধরনের রাসায়নিকের পরিমাণ বাড়ছে। আর সেগুলি মারাত্মক প্রভাব ফেলছে শরীরের উপর।
2/7সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই রাসায়নিক দূষণের কারণেই পুরুষের মধ্যে তৈরি হচ্ছে বন্ধ্যত্বের সমস্যা। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। বলা হয়েছে, এই সব রাসায়নিক শুক্রাণু উৎপাদনের হার কমিয়ে দিচ্ছে ব্যাপক মাত্রায়।
3/7সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, গত ৪০ বছরে গড়ে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা কমে প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। সরাসরি ক্ষতি হয়েছে হরমোনোর। তাই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
4/7লন্ডনের ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণা বলছে, প্যাকেটজাত দুধ ও টিনজাত খাবারে সবথেকে বেশি ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে। এগুলি শুক্রাণুর উৎপাদনের হার কমানোর জন্য সবেচেয়ে বেশি দায়ী।
5/7এই সব খাবার ছাড়াও একটি ওষুধকে দায়ী করা হয়েছে এ জন্য। বলা হয়েছে, সেই ওষুধের প্রভাবেও হ্রাস পাচ্ছে শুক্রাণুর উৎপাদন।
6/7ঘটনাচক্রে এই ওষুধটি আমরা অনেকেই খাই। এটি আর কিছুই নয়, প্যারাসিটামল। গবেষখরা বলেছেন, অতিরিক্ত মাত্রায় প্যারাসিটামল খেলে তা শরীরে এমন কিছু উপাদান জমাতে থাকে, যা পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদনের হার কমিয়ে দেয়।
7/7১৮ থেকে ৩০ বছরের বহু পুরুষের উপর সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের বক্তব্য, শুধু পুরুষরাই নন, গর্ভবতী মহিলাদেরও এই ওষুধ অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়।