1/5খুব তো শখ করে জামাইষষ্ঠী খেতে গিয়েছেন। এখন যদি শোনেন জামাইদের জন্য মোটেও ষষ্ঠীপুজো করেন না শাশুড়িরা। বরং এর পিছনে আছে অন্য কারণ, তখন কেমন লাগবে? চলুন জেনে নেই পুরাণ-মতে জামাইষষ্ঠী করার পিছনের কারণ হিসেবে কী বলা হয়েছে! (ছবি-সংগৃহিত)
2/5পুরাণ বলছে জামাইদের ষষ্ঠী দেওয়া হয়ে থাকলেও, মূলত মেয়ের মঙ্গলকামনাতেই বিয়ের পর বাপের বাড়িতে আয়োজিত হয় এই অনুষ্ঠান। কিন্তু পাছে শুধু মেয়েকে ডাকলে বরের বাড়িতে অপমানিত হতে হয়, সেকালে তাই ডাকা হত জামাইকেও। খাইয়ে-দাইয়ে তুষ্ট করার চেষ্টা করা হয় জামাইবাবাজীবনকে। (ছবি-সংগৃহিত)
3/5আসলে ষষ্ঠীকে ধরা হয় সন্তানাদির দেবী হিসেবে। বিয়ের পর মেয়ে যাতে সহজেই সন্তানবতী হতে পারেন তাই পুজো করা হয় এদিন। মেয়ের সংসার যাতে সুখে ভরা থাকে সেই কারণেও হয় এই পুজো। (ছবি-সংগৃহিত)
4/5মাতৃত্ব, সন্তান ধারণ, বংশবৃদ্ধি ও সুখে দাম্পত্য জীবনের জন্য করা এই পুজোতে মেয়ের সঙ্গে জামাইরাও আসতেন শ্বশুরবাড়িতে। আর তাতে করেই ষষ্ঠী কথাটার সঙ্গে ধীরে ধীরে যোগ হয়ে যায় জামাইদের নাম। (ছবি-সংগৃহিত)
5/5আসলে আগেকার দিনে অনেক সম্প্রদায়ের মধ্যেই চালু ছিল মেয়ে যতদিন সন্তানের জন্ম না দিচ্ছেন ততদিন জামাইবাড়িতে যেতে পারতেন না মেয়ের মা-বাবারা। ফলত, মেয়েকে এই একটা দিন বাড়িতে ডেকে প্রাণ ভক্ষরে আদর করতেন। জামাইকেও খাইয়ে খুশি রাখতেন যাতে সে মেয়ের দেখভাল করে। সঙ্গে পুজো করা হত, যাতে মেয়ে খুব জলদি সন্তানের মা হয়ে যায়। এখন যদিও এই প্রথা ভেঙেছে, জামাইষষ্ঠীর পিছনে থাকা এই ইতিহাস বা পুরাণকথাও খাটে না! বরং, এদিনটায় গোটা পরিবার একসঙ্গে হয়। হাসিমজায় কাটে একটা গোটা দিন। (ছবি-সংগৃহিত)