পোস্ট অফিসের অনেক স্কিম আছে যাতে দেশের কোটি কোটি মানুষ বিনিয়োগ করে থাকেন। এখানে বিনিয়োগ করার সময় কোনও ধরনের ঝুঁকি নেই। পাশাপাশি পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম দুর্দান্ত রিটার্নও দেয়। এই কারণেই পোস্ট অফিস স্কিমে বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বেড়েছে।
1/4আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য কোনও সরকারি প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পটি আপনার জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করে আপনি আপনার অর্থ দ্বিগুণ করতে পারেন। তাছাড়া সরকারি এই প্রকল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনও ঝুঁকি নেই।
2/4পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগ করলে ভালো হারে আয় হয়। এটি আপনার অর্থ দ্বিগুণ করতে পারে। তাই এই স্কিম খুবই জনপ্রিয়। এর মেয়াদপূর্তির সময়কাল ১২৪ মাস। এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়।
3/4১৮ বছর বা তার বেশি বয়সের যে কোনও নাগরিক কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগ করতে পারেন। এতে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ হল ১০০০ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে, ১০ বছরের কম বয়সি নাবালকের পক্ষে যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক অভিভাবক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। শুধু তাই নয়, ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সি তিনজন যৌথ অ্যাকাউন্টও খুলতে পারবেন এই প্রকল্পের অধীনে।
4/4যদি কেউ এই স্কিমে বিনিয়োগের এক বছরের মধ্যে এই টাকা তুলতে চান, তবে তিনি কোনও ধরণের সুদের সুবিধা পাবেন না। পোস্ট অফিসের এই স্কিমটি আয়কর আইন 80c-র অধীনে আসে না। তাই বিনিয়োগের পরিমাণের উপর আপনি যা রিটার্ন পাবেন, তার ওপর আয়কর দিতে হবে। তবে এই স্কিমে টিডিএস কাটা হয় না।