অনেকেই খুব আবেগপ্রবণ হন। আবেগপ্রবণ হওয়ার মধ্যে ক্ষতির কিছু নেই। কিন্তু কোনও কোনও রাশির জাতক এত বেশি আবেগপ্রবণ হন, তাঁদের আনন্দ খুব ক্ষণস্থায়ী হয়ে পড়ে। জ্যোতিষ বলছে, কোনও কোনও রাশির জাতকদের মধ্যে এর প্রবণতা বেশি থাকে। দেখে নিন, তাঁরা কারা।
1/7কোনও কোনও রাশির জাতকরা বেশি মাত্রায় আবেগপ্রবণ হন। এমনই বলছে জ্যোতিষ। তাঁরা এতটাই আবেগপ্রবণ হন যে, খুব অল্পেই তাঁরা আঘাত পেয়ে যান। তাই তাঁদের ভালোলাগার সময়গুলি খুব ক্ষণস্থায়ী হয়।
2/7এই রাশির জাতকদের নিয়ে আবার একটি সুবিধাও আছে। এঁরা খুব অল্পে আনন্দও পান। তবে আনন্দ খুব ক্ষণস্থায়ী হয় এঁদের ক্ষেত্রে। দেখে নিন, এই রাশির জাতকরা কারা।
3/7লিব্রা (২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ অক্টোবরের মধ্যে জন্ম): খুবই আবেগপ্রবণ হন এই রাশির জাতকরা। তার চেয়েও বড় কথা, তাঁরা চট করে কোনও কিছুর মধ্যে ভালো কিছু দেখতে পান না। বরং খারাপটা দেখে মন খারাপ করে ফেলেন তাঁরা।
4/7স্যাজিটেরিয়াস (২২ নভেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে জন্ম): দারুণ বন্ধু হন এই রাশির জাতকরা। কিন্তু বন্ধুত্বের ক্ষেত্রেও তাঁরা খুব আবেগপ্রবণ এবং স্পর্শকাতর হন। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর থেকেও খুব সামান্য আঘাত পেলেও তাঁরা মূহ্যমান হয়ে পড়েন।
5/7ক্যানসার (২১ জুন থেকে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকরাও খুব অল্পেই দুঃখ পেয়ে য়ান। কিন্তু বাকিদের থেকে এই রাশির জাতকদের নিয়ে একটিই সুবিধা, এঁরা আবার কোনও কিছুর মধ্যে খুব সহজেই ভালো কিছু দেখতেও পান। তাই দুঃখ কাটিয়েও উঠতে পারেন।
6/7এরিস (২০ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকরা খুব উচ্চাভিলাসি হন। আর সেক্ষেত্রে তাঁরা মনে করেন, তাঁধের চলার পথটাও খুব মসৃণ হবে। কিন্তু সেই পথে সামান্য বাধা এলেই তাঁরা ভেঙে পড়েন। চট করে দুঃখ পেয়ে যান।
7/7লিও (২২ জুলাই থেকে ২৩ অগস্টের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকরা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকতে ভালোবাসেন। সেই ভাবনার জগতে কোনও আঘাত এলে তাঁরা সহজেই ভেঙে পড়েন। দুঃখ তো পানই, তার সঙ্গে কিছুটা বিরক্তিও এসে যায় তাঁদের কাজে।