1/7নানা কারণেই ভেঙে যেতে পারে প্রেমের সম্পর্ক। কখনও মনের মিল না হওয়া, কখনও চাহিদার পার্থক্য, কখনও একেবারে অন্য কিছু— যেমন সাংস্কৃতিক অপছন্দের কারণে ভেঙে যেতে পারে প্রেম। কিন্তু এছাড়াও প্রেম ভাঙার আরও একটি কারণ থাকতে পারে।
2/7কী ভাবছেন? কী সেই কারণ? বেশির ভাগই বলবেন, প্রেম ভেঙে যাওয়ার বড় কারণ তৃতীয় কোনও মানুষের উপস্থিতি। কিন্তু দেখা গিয়েছে, সেটি ছাড়াও আরও একটি বড় কারণ থাকতে পারে প্রেম ভাঙার পিছনে। আর সেটি হল শিশুসুলভ আচরণ। অর্থাৎ অপরিণত মানসিকতা। এই কারণেই বহু মানুষের প্রেম ভেঙে যেতে পারে।
3/7এ বিষয়ে কী বলছে জ্যোতিষ? এই শাস্ত্র বলছে, কয়েকটি রাশির জাতকের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা যায়। দেখা গিয়েছে, শুধুমাত্র শিশুসুলভ আচরণের কারণেই প্রেম ভেঙে যায় এই রাশির জাতকদের। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রাশির ক্ষেত্রে এ কথা বলা হয়েছে।
4/7টরাস (২০ এপ্রিল থেকে ২১ মের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকদের মন শিশুর মতো সহজ হয়। তাঁরা তাঁদের পছন্দের জিনিসগুলিকে খুবই ভালোবাসেন। কিন্তু কোনও কোনও সময়ে এই শিশুসুলভ আচরণই তাঁদের প্রেমের সম্পর্কে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাঁরা নিজেদের পছন্দের জিনিস এমন এমন মেতে যান, হয়তো তার প্রভাব পড়ে প্রেমের সম্পর্কের উপর।
5/7লিব্রা (২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ অক্টোবরের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকরা নিজেদের ছোটবেলাটিকেই জীবনের সেরা সময় বলে ভাবতে ভালোবাসেন। সেই ছোটবেলার মতো করেই বাকি জীবনটা তাঁরা কাটাতে ভালোবাসেন। এর প্রভাব পড়ে সম্পর্কে। অনেক সময়েই তাঁদের প্রেমিক বা প্রেমিকার উপর অতিরিক্ত কাজের চাপ পড়ে। কারণ মানসিকতায় শিশু লিব্রা রাশির জাতকরা কোনও কাজের দায়িত্ব নিতে চান না। এটি প্রেমকে ভাঙার দিকে ঠেলে দেয়।
6/7ক্যানসার (২১ জুন থেকে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে জন্ম): নিজেদের খুব প্রিয় জিনিস, এই রাশির জাতকরা একেবারেই ভাগ করে নিতে চান না। তাঁরা ভাবেন, প্রিয় জিনিস এতে হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। এটি তাঁদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর তাতেই ভেঙে যেতে পারে প্রেম।
7/7পাইসেস (১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ মার্চের মধ্যে জন্ম): এই রাশির জাতকদের অনেকের মধ্যেই শিশুসুলভ এখ ধরনের আচরণ কাজ করে। তাঁরাও নিজেদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে শিশুদের মতো আচরণ করেন। বহু ক্ষেত্রে আবার এই আচরণের কারণে এক শিশুসুলভ অধিকারবোধও তাঁরা দেখান। আর সেটাই সম্পর্ক ভাঙার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।