প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা জিমে ঘাম ঝরাতে যে পছন্দ করেন, সেকথা নতুন নয়। এই বলিউড অভিনেত্রীর ফিটনেস নিয়েও সন্দেহ নেই! তারপরও হৃদরোগের সমস্যা ঘিরে, নানান জল্পনা রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক, কিছু অমন সেলেবকে যাঁরা ফিটনেস নিয়ে সচেতন থাকা সত্ত্বেও হৃদরোগের সমস্যায় ভুগেছেন।
1/5হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা নিয়ে সদ্য টুইট করেছেন সুস্মিতা সেন। তিনি জানিয়েছেন, সম্প্রতি তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। এমনকি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টিও করাতে হয়েছে তাঁকে। উল্লেখ্য, ৪৭ বছর বয়সী সুস্মিতার এই হৃদরোগজনিত সমস্যা নিয়ে যে আলোচনা সবচেয়ে আগে উঠে আসছে তা হল, ফিটনেস। প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা জিমে ঘাম ঝরাতে যে পছন্দ করেন, সেকথা নতুন নয়। এই বলিউড অভিনেত্রীর ফিটনেস নিয়েও সন্দেহ নেই! তারপরও হৃদরোগের সমস্যা ঘিরে, নানান জল্পনা রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক, কিছু অমন সেলেবকে যাঁরা ফিটনেস নিয়ে সচেতন থাকা সত্ত্বেও হৃদরোগের সমস্যায় ভুগেছেন।
2/5কলকাতার নজরুল মঞ্চে গত ২০২২ সালের মে মাসে গায়ক কেকের মৃত্যুতেত অনেকেই হতবার হয়ে পড়েন। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর স্বাস্থ্যগত দিক নিয়ে নানান খবর সামনে আসে। জানা যায়, তিনি পুরোপুরি ছিলেন ফিট, ডায়েট নিয়েও সচেতন ছিলেন। ৫৩ বছর বয়সী এই গায়কের কোনও বড়সড় অসুস্থতা ছিল না। কিন্তু আপাত ফিটনেস ধরে রাখার পরও কেকের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা অনেককেই অবাক করেছে।
3/5বলিউড তারকা সিদ্ধার্থ শুক্লার প্রয়াণও বেশ খানিকটা ধাক্কা দিয়েছে অভিনয়জগতকে। 'বালিকা বধূ' খ্যাত এই স্টারের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ ২০২২ এ তাঁর মৃত্যু হয়। চেহারের দিক দিয়ে তিনি ফিট থাকলেও, ছিল স্মোকিংয়ের সমস্যা। তবে হার্টের কোনও অসুস্থতা তাঁর ছিল না বলে জানা যায়।
4/5গত ২১ সেপ্টেম্বর জিমের ভিতর হৃদরোগে আক্রান্ত হন রাজু শ্রীবাস্তব। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন কমেডিয়ান। বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তিনিও ছিলেন ফিটনেস সম্পর্কে সচেতন। তবে তাঁর আকস্মিক হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় গোটা দেশ শোকস্তব্ধ হয়।
5/5কানাড়া সুপারস্টার পুনীত রাজকুমার গত ২৯ অক্টোবর হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৪৬ বছর। রাজু শ্রীবাস্তবের মতো পুনীত রাজকুমারও জিমেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। সিম্বায়োসিসের চিকিৎসক ডক্টর আকাশ ফতরফেকর বলেন,'বহু কেসে এমন ব্যক্তিদের দেখা যাচ্ছে, যাঁরা আপাতভাবে যুবক, ফিট, স্বাস্থ্যবান, আর তাঁদেরই হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট। যা জিমে ওয়ার্কঈউটের সময়, বা পরে, বা খেলাধুলোর সময় হচ্ছে।' তাঁর পরামর্শ কোনও কাজই বেশি করা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।