বুদ্ধপূর্ণিমায় বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হচ্ছে। জ্যোতিষশাস্ত্রে গ্রহণকালকে অশুভ বলে মনে করা হয়। এই সময় কোনও শুভ বা মঙ্গল কাজ না করার পরামর্শ দেন জ্যোতিষারী। গ্রহণের সময় মন্দিরের দরজাও বন্ধ রাখা হয়।
1/11চন্দ্রগ্রহণের সময় কোনও শুভ কাজ করা উচিত নয়। দেব-দেবীর মূর্তিতে স্পর্শ করা উচিত নয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
2/11গ্রহণের সময় তুলসি গাছে স্পর্শ করা উচিত নয়। তুলসি পাতা না তোলাই উচিত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/11গ্রহণ শেষ হওয়ার পর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
4/11গর্ভবতী মহিলাদের গ্রহণের সময় কোনওকিছু না কাটার পরামর্শ দেওয়া হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/11চন্দ্রগ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলাদের বাড়ির বাইরে না বের হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
6/11গ্রহণের সময় তেল মাখা, কাপড় কাচা, চাবি খোলা ইত্যাদি কাজ করাও উচিত নয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
8/11শিবলিঙ্গে জল দিন এবং শিবের মন্ত্র জপ করুন। বলা হয়, এই কাজ করলে গ্রহণের কুপ্রভাব পড়ে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
9/11গ্রহণ সমাপ্ত হওয়ার পর মন্দির থেকে শুরু করে পুরো বাড়িতে গঙ্গা জল ছড়িয়ে দিন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
10/11গ্রহণের দিন পূর্বপুরুষের নামে দান করুন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
11/11বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে যে সব কথা বলা হয়েছে, তা যে পুরোপুরি সঠিক হবে, এমন দাবি করছে না হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। পুরোটাই জ্যোতিষীদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। বৈজ্ঞানিক মতে সেই দাবি অবশ্য মানা হয় না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)