পঞ্জাবে এই মকর সংক্রান্তির সময় নতুন শস্য ঘিরে পালিত হয় লোহরি উৎসব। আগুনকে কেন্দ্র করে করা হয় পুজো, চলে নাচ গান। মাঘী হিসাবেও সেখানে উৎসব পালিত হয়। তিল দিয়ে তৈরি নানান খাবার সামগ্রী দিয়ে রাজস্থানে পালিত হয় ‘সক্রাত’ , যা মকর সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে হয়।
1/7মকর সংক্রান্তি ২০২৩ ঘিরে দেশ জুড়ে সাজো সাজো রব। এই সময়কালে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নতুন শস্য ঘরে আসে। তাকে ঘিরে উত্তর থেকে দক্ষিণে বিভিন্ন উৎসবে মেতে ওঠে ভারত। উল্লেখ্য, চাষাবাজকে কেন্দ্র করে ভারতের সবচেয়ে বড় পার্বন মকর সংক্রান্তি। দেশের বিভিন্ন সংস্কৃতি ভেদে তা ভিন্ন ভিন্নভাবে পালিত হয়। দেখে নেওয়া যাক দেশের কোন প্রান্তে কীভাবে পালিত হয় মকর সংক্রান্তি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
2/7দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ- দিল্লি ও হরিয়ানার এই সময় নতুন পোশাক, শাক সবজি নিয়ে যেকোনও পরিবারে মামার বাড়ি থেকে আসেন সদস্যরা। একে 'সিদ্ধা' বলা হয়। সূর্যের উত্তরায়ণকে উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুনে ঘুঘুটি বলা হয়। সেখাও চলে উৎসব। উত্তর প্রদেশে কিচেরি উৎসবের মধ্য দিয়ে পালিত হয় এই মকর সংক্রান্তি।
3/7পঞ্জাব ,রাজস্থান- পঞ্জাবে এই মকর সংক্রান্তির সময় নতুন শস্য ঘিরে পালিত হয় লোহরি উৎসব। আগুনকে কেন্দ্র করে করা হয় পুজো, চলে নাচ গান। মাঘী হিসাবেও সেখানে উৎসব পালিত হয়। তিল দিয়ে তৈরি নানান খাবার সামগ্রী দিয়ে রাজস্থানে পালিত হয় ‘সক্রাত’ , যা মকর সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে হয়।
4/7গুজরাট, মহারাষ্ট্র- মকর সংক্রান্তির দিন ঘুড়ি উড়িয়ে আলাদা করে উদযাপনে মাতেন গুডরাটের বসিন্দারা। এদিকে, মহারাষ্ট্রে সেদিন মিষ্টি মুখ করানোর রীতি রয়েছে। পুরন পোলি, তিলের লাড্ডু সমেত নানান রকনের মিষ্টি সেদিন তৈরি হয়।
5/7ওড়িশা- ওড়িশায় এমন দিনে কলা দিয়ে নানান রকমের সুস্বাদু মিষ্টি তৈরির রীতি রয়েছে। এই মিষ্টিতে আলাদা করে স্বাদ যোগ করে নারকেল, গুড়।(ফাইল ছবি)
6/7পশ্চিমবঙ্গ- বাংলার বুকে মকর সংক্রান্তি মানেই পিঠে পার্বন। পৌষ সংক্রান্তি হিসাবে পরিচিত এই দিনে গ্রাম বাংলার বহু ঘরে পৌষ আগলানোর রীতি রয়েছে। শস্যশ্যামলা পৌষ মাস যেন সারা বছর থেকে যায়, তার দিকে দিকে তাকিয়েই ‘আউনি বাউনি’র ছড়া কেটে পালিত হয় পৌষ সংক্রান্তি। (PTI Photo)
7/7অসম- মাঘ বিহু উৎসে মকর সংক্রান্তিতে মেতে ওঠে অসম। চাষাবাদকে কেন্দ্র করে এদিনের উৎসব পালিত হয়। চলে খাওয়া দাওয়া, আগু জ্বালিয়ে নাচগান।