লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে তাদের ষষ্ঠ ম্যাচেও হেরে বসে থাকল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। এই পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ শুরুর লজ্জার রেকর্ডও করে ফেলল। ২০১৩ সালে দিল্লি ক্যাপিটালস এবং ২০১৯ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরও তাদের প্রথম ছয়টি খেলায় হেরেছিল।
1/5লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। যেখানে সুপার জায়ান্টস ১৯৯ রানের একটি দুর্দান্ত স্কোর করে। অন্য প্রান্তে উইকেট হারানো সত্ত্বেও অধিনায়ক কেএল রাহুল তাঁর ১০০তম আইপিএল ম্যাচে দুরন্ত সেঞ্চুরি করেন। এই সেঞ্চুরির মাধ্যমে কেএল রাহুলও পূর্ণ করলেন ৩৫০০ আইপিএল রান। তবে এমন দিনে হারতে হল মুম্বইকে। ছবি: মুম্বই ইন্ডিয়ান্স টুইটার
2/5লখনউয়ের কাছে ১৮ রানে হেরে মারাত্মক চাপে পড়ে গিয়েছে মুম্বই। আইপিএলের শুরুতেই হাফ ডজন ম্যাচে হেরে বসে রয়েছে তারা। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়ন দল কি এ বার আদৌ প্লে-অফে ওঠার লড়াই আর থাকবে? ছবি: পিটিআই
3/5এই হারের ফলে এই মরশুমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হাতে আর আটটি ম্যাচ আছে। এটি দেখা গেছে যে প্লে অফের যোগ্যতা অর্জনের জন্য মোটামুটি ভাবে ১৬ পয়েন্টই হলেই হবে। ছবি: পিটিআই
4/5সে ক্ষেত্রে মুম্বই যদি পরের ৮টি ম্য়াচেই জেতে, তা হলে তাদের প্লে-অফে ওঠার সুযোগ থাকবে। কিন্তু মুম্বই এ বার যেমন খেলছে, তাতে পরের সব কটি ম্যাচেই জয় পাওয়াটা কার্যত রোহিত শর্মা টিমের পক্ষে বেশ কঠিন। ছবি: বিসিসিআই
5/5মোট ১৪টি লিগের ম্যাচ খেলে প্লে অফে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজনীয় পয়েন্টের সংখ্যা প্রায় আগের মতোই রয়েছে। যদি একটি দল আটটি ম্যাচ জিততে পারে, তবে তারা সাধারণত টুর্নামেন্টের প্লে অফে তাদের জায়গা পাকা করতে পারবে। এখন দেখার সাত নম্বর ম্যাচ থেকে মুম্বই ঘুরে দাঁড়িয়ে সকলকে চমকে দিতে পারে কিনা! ছবি: বিসিসিআই