7th Pay Commission DA: মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) বাড়ানো হতে পারে আজ। তারইমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ১৮ মাসের ডিএ নিয়ে মুখ খুলেছে সরকার। কী কী বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে, তা দেখে নিন-
1/5আজ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) বৃদ্ধির ঘোষণা হতে পারে। বাড়ানো হতে পারে অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ডিয়ারনেস রিলিফ। তারইমধ্যে কেন্দ্রের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, করোনাভাইরাসের সময় যে তিন কিস্তির ডিএ বকেয়া আছে, তা প্রদান করা হবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/5লোকসভায় কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২০ সালে করোনাভাইরাস কারণে অর্থনীতির উপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল, তার জেরে মূলত ২০২০-২১ অর্থবর্ষের বকেয়া ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স এবং ডিয়ারনেস রিলিফ প্রদান করা সম্ভব হবে না। করোনা মহামারীর সময় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে যে একাধিক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করা হয়েছিল, রাজকোষের উপর সেগুলির সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
3/5করোনাভাইরাসের মহামারীর মধ্যে ২০২০ সালের এপ্রিলে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছিল যে ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত ডিএ এবং ডিআরের কিস্তি প্রদান করা হবে না। তারপর ২০২১ সালের জুলাই থেকে বর্ধিত ডিএ কার্যকর হয়েছিল। একলপ্তে ১১ শতাংশ ডিএ বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তারপর নিয়মমতোই ডিএ বেড়ে এসেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
4/5তবে ২০২০ সালের জানুয়ারি, ২০২০ সালের জুলাই এবং ২০২১ সালের জানুয়ারিতে যে ডিএ প্রদান করা হয়নি, সেই ১৮ মাসের বকেয়া প্রদান করা হবে কিনা, তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জল্পনা চলছিল। অর্থ মন্ত্রকের সূত্র উদ্ধৃত করে আগেই ‘হিন্দুস্তান টাইমস’ জানিয়েছিল যে ১৮ মাসের বকেয়া ডিএ প্রদান করা হবে না। এবার সেটাই সরকারিভাবে জানাল কেন্দ্র। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
5/5আজ আবার ডিএ এবং ডিআর বৃদ্ধির ঘোষণার আশায় বুক বাঁধছেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা। আজ বৈঠকে বসছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকেই ডিএ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেওয়া হতে পারে। চার শতাংশ বাড়তে পারে ডিএ। সেটাই হলে ২০২৩ সালের মার্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্ত ডিএ দাঁড়াবে ৪২ শতাংশ। সেই ৪২ শতাংশ হারেই ডিআর পাবেন অবসরপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)