ফোর্বসের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকার অনুযায়ী, আদানির মোট সম্পদ এসে দাঁড়িয়েছে ৩৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এদিকে রিপোর্ট প্রকাশের আগে তাঁর নেট ওয়ার্থ ছিল ১১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাত্, প্রায় ৮৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মূল্য 'হাওয়া' হয়ে গিয়েছে গৌতম আদানির। মাত্র এক মাসের মধ্যেই।
1/5ফোর্বসের বিশ্বের ধনীতমের তালিকায় ৩৮তম স্থানে নেমে এলেন গৌতম শান্তিলাল আদানি। চলতি বছরের শুরুতেও তিনি ছিলেন বিশ্বের তৃতীয় ধনীতম ব্যক্তি। ২৪ জানুয়ারি হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর থেকে আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলির শেয়ারে ধস নেমেছে। আর তার ফলে গৌতম আদানির শেয়ার-বাবদ মোট সম্পদের মূল্যও কমেছে অনেকটাই। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ, রয়টার্স (Bloomberg, Reuters)
2/5ফোর্বসের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকার অনুযায়ী, আদানির মোট সম্পদ এসে দাঁড়িয়েছে ৩৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এদিকে রিপোর্ট প্রকাশের আগে তাঁর নেট ওয়ার্থ ছিল ১১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাত্, প্রায় ৮৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মূল্য 'হাওয়া' হয়ে গিয়েছে গৌতম আদানির। মাত্র এক মাসের মধ্যেই। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Bloomberg, Reuters)
3/5যদিও ব্লুমবার্গ রিচলিস্টে অবশ্য একটি এগিয়ে রাখা হয়েছে তাঁকে। ব্লুমবার্গের তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বের ৩০তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, তাঁর মোট সম্পদের অঙ্ক ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Bloomberg, Reuters)
4/5আদানি গোষ্ঠীর তরফে যদিও এই বিষয়ে এখনও কোনও বিবৃতি প্রকাশ করা হয়নি। গত ২৪ জানুয়ারি হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টের পর থেকে আদানি গোষ্ঠী শেয়ার বাজার থেকে ১৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি লোকসান করেছে। ফাইল ছবি: পিটিআই (Bloomberg, Reuters)
5/5উক্ত রিপোর্টে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বেনামে সংস্থা খুলে শেয়ার কিনে কৃত্রিম ভাবে চাহিদা বাড়ানোর অভিযোগ তোলা হয়। সেই সঙ্গে বিপুল ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের বোঝা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। যদিও আদানি গোষ্ঠী বারবার এই অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যা বলে দাবি করেছে। তা সত্ত্বেও আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারে ধস আটকায়নি। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Bloomberg, Reuters)