আদানি গ্রুপের অস্ট্রেলিয়ায় বিশাল ব্যবসা। সেখানে কারমাইকেল কয়লা খনি, নর্থ কুইন্সল্যান্ড এক্সপোর্ট টার্মিনাল (NQXT) এবং অস্ট্রেলিয়ায় একটি সৌরবিদ্যুত্ কেন্দ্র চালায় আদানি গোষ্ঠী।
1/5অস্ট্রেলিয়ায় থাকা সম্পদ বন্ধক রেখে কোনও টাকা তোলা হয়নি। শেয়ার বাজারের টালমাটাল পরিস্থিতির মাঝে এমনটাই জানাল আদানি গোষ্ঠী। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ (REUTERS)
2/5সম্প্রতি কিছু সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, অস্ট্রেলিয়ায় আদানি গোষ্ঠীর সম্পদ বন্ধক রেখে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ নিচ্ছে আদানি গ্রুপ। কিন্তু সংস্থার দাবি, 'এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং অসত্য।' ফাইল ছবি: এএফপি (REUTERS)
3/5আদানি গ্রুপের অস্ট্রেলিয়ায় বিশাল ব্যবসা। সেখানে কারমাইকেল কয়লা খনি, নর্থ কুইন্সল্যান্ড এক্সপোর্ট টার্মিনাল (NQXT) এবং অস্ট্রেলিয়ায় একটি সৌরবিদ্যুত্ কেন্দ্র চালায় আদানি গোষ্ঠী। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
4/5গত ২৪ জানুয়ারি হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টের পর থেকে আদানি গোষ্ঠী শেয়ার বাজার থেকে ১৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি লোকসান করেছে। বিশ্বের তৃতীয় থেকে ৩১ তম ধনীর স্থানে নেমে এসেছেন গৌতম আদানি। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
5/5উক্ত রিপোর্টে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বেনামে সংস্থা খুলে শেয়ার কিনে কৃত্রিম ভাবে চাহিদা বাড়ানোর অভিযোগ তোলা হয়। সেই সঙ্গে বিপুল ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের বোঝা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। যদিও আদানি গোষ্ঠী বারবার এই অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যা বলে দাবি করেছে। তা সত্ত্বেও আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারে ধস আটকায়নি। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)