নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর মেট্রোর নিউ গড়িয়া থেকে রুবি পর্যন্ত অংশ উদ্বোধনের জন্য তৈরি হয়ে আছে। তারইমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ে। তবে পুলিশের শর্তে নয়া সিদ্ধান্ত নিল মেট্রো কর্তৃপক্ষ এবং রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড (আরভিএনএল)।
1/5হয়ে গিয়েছিল পরিকল্পনা। শুরু হয়ে গিয়েছিল কাজ। কিন্তু শেষমুহূর্তে বাধ সাধল কলকাতা পুলিশ। তার জেরে নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর মেট্রো করিডরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ে দু'দফায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিল রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড (আরভিএনএল)। মেট্রো সূত্রে খবর, আপাতত ২৮৮ এবং ২৮৯ নম্বর স্তম্ভ নির্মাণের কাজ শেষ হবে। তারপর ২৮৬ এবং ২৮৭ নম্বর স্তম্ভ নির্মাণের কাজে হাত দেবে আরভিএনএল। (ছবিটি প্রতীকী)
2/5এমনিতে ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ে মেট্রোর ওই গুরুত্বপূর্ণ কাজ আটকে আছে। সেই জট কাটাতে গত ১০ মার্চ নবান্নে সবপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সেই বৈঠকে তিনি নির্দেশ দেন যে ২৭ মার্চের পরে মেট্রো কর্তৃপক্ষের হাতে মেট্রোপলিটন ক্রসিং এবং চিংড়িঘাটা ক্রসিং তুলে দিতে হবে। যে রাস্তা দক্ষিণ কলকাতার সঙ্গে সল্টলেককে যুক্ত করেছে। (ছবিটি প্রতীকী)
3/5সেই নির্দেশ মতো ১০ এপ্রিল মেট্রো কর্তৃপক্ষের হাতে মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ের অর্ধেক অংশ তুলে দেয় পুলিশ। বাকি অংশ ১৫ দিন মেট্রোর হাতে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল। সেইমতো ১২৫ মিটারের ফাঁক পূরণের জন্য কাজ শুরু করে আরভিএনএল। কিন্তু এখন নয়া শর্ত দিয়েছে পুলিশ। সেই পরিস্থিতিতে দু'দফায় মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ে কাজ শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। (ছবিটি প্রতীকী)
4/5মেট্রো সূত্রে খবর, পুলিশ জানিয়েছে যে ইএম বাইপাসে এত কাজ চলায় ট্র্যাফিক সামলানোর দুঃসহ হয়ে উঠেছে। তাই ভায়াডাক্টের ১২৫ মিটারের ফাঁক পূরণের জন্য পুরো এলাকা বেছে নিতে হবে অথবা চিংড়িঘাটা মোড়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেখানে মেট্রোর দুটি স্তম্ভ নির্মাণ করবে আরভিএনএল। (ছবিটি প্রতীকী)
5/5মেট্রো কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর করিডরের ক্ষেত্রে ওই মেট্রোপলিটন ক্রসিংয়ের কাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওই নিউ গড়িয়া থেকে বেলেঘাটা হয়ে মেট্রো যাতে সল্টলেকে পৌঁছে যায়, সেজন্য দীর্ঘদিন ধরে ওই অংশে কাজের চেষ্টা করে আসছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। অবশেষে ছয় বছর অপেক্ষার পর কাজ শুরু করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী)