সম্প্রতি মার্কিন বিমানবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন রবার্ট সালাস 'ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের UFO: ইনভেস্টিগেটিং দ্য আননোন' নামের শোতে তাঁর ইউএফও দেখার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।শো-তে তিনি দাবি করেন, তিনি যে পারমাণবিক ক্ষেপনাস্ত্র স্টেশনে কাজ করতেন, সেখানে একবার একটি UFO হানা দিয়েছিল।
1/5আনআইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট(UFO)। শুনেই ভিনগ্রহের প্রাণীর অত্যাধুনিক যান ভেবে নেওয়ার কোনও কারণ নেই। ভিনদেশের স্পাই বেলুন, ড্রোন, বিমান, অর্থাত্, অজানা যে কোনও উড়ন্ত বস্তুকেই UFO বলা যেতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স) (Twitter)
2/5সম্প্রতি মার্কিন বিমানবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন রবার্ট সালাস 'ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের UFO: ইনভেস্টিগেটিং দ্য আননোন' নামের শোতে তাঁর ইউএফও দেখার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।শো-তে তিনি দাবি করেন, তিনি যে পারমাণবিক ক্ষেপনাস্ত্র স্টেশনে কাজ করতেন, সেখানে একবার একটি UFO হানা দিয়েছিল। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)
3/5তিনি দাবি করেন, একটি ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে ১০টি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র রাখা ছিল। তিনি বলেন, ঠিক সেই দিকে লাল-কমলা আলো এগিয়ে যেতে দেখেছিলেন। তিনি আরও বলেন, সেই UFO ক্ষেপণাস্ত্রগুলি নিষ্ক্রিয় করে দেয়। রক্ষীরা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে সেখান থেকে পালিয়েছিলেন। প্রতীকী ছবি: টুইটার (Twitter)
4/5বিতর্কের বিষয় হল, তিনি আরও দাবি করেন, ঘটনার সময় বেশিরভাগ পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তা সত্ত্বেও, সেই বিষয়ে কোনও সরকারী তদন্ত শুরু করা হয়নি। তিনি আরও বলেন, তাঁর ইউনিটের প্রধানদের একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়েছিল। আর তার মাধ্যমে তাঁদের এই বিষয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে বাধ্য করা হয়। প্রতীকী ছবি: টুইটার (Twitter)
5/5তবে এর প্রায় বছর তিনেক পর, মার্কিন সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত বন্ধ করে দেয়। কারণ হিসাবে বলা হয়, ইউএফও-র থেকে কোনও ঝুঁকি বা ক্ষতি হয়নি। প্রাক্তন যুদ্ধবিমান ক্যাপ্টেনের দাবি, এভাবেই সরকার পরিকল্পনামাফিক পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দিয়েছিল। ফাইল ছবি: এএফপি (Twitter)