বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের মতে, মূল্যস্ফীতি হ্রাসের... more
বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের মতে, মূল্যস্ফীতি হ্রাসের জন্য প্রধানত মৌলিক ধাতু, খাদ্য পণ্য, খনিজ তেল, টেক্সটাইল, রাসায়নিক ও রাসায়নিক পণ্য, রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য এবং কাগজের দামের হ্রাসকেই অনুঘটক বলে মনে করা হচ্ছে।
1/5২০২৩ সালের এপ্রিলের প্রাথমিক ডেটা অনুযায়ী, দেশব্যাপী পাইকারি মূল্য সূচকে(WPI) মুদ্রাস্ফীতির হার -০.৯২% ছিল। অর্থাত্, মুদ্রাস্ফীতির হার নেতিবাচক পর্যায়ে ছিল। এটিই কিন্তু মার্চ ২০২৩-এ ১.৩৪% ছিল। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
2/5বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের মতে, মূল্যস্ফীতি হ্রাসের জন্য প্রধানত মৌলিক ধাতু, খাদ্য পণ্য, খনিজ তেল, টেক্সটাইল, রাসায়নিক ও রাসায়নিক পণ্য, রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য এবং কাগজের দামের হ্রাসকেই অনুঘটক বলে মনে করা হচ্ছে। ফাইল ছবি: এএনআই (REUTERS)
3/5এপ্রিল ২০২৩-এ, প্রাথমিক দ্রব্যাদির মূল্য সূচক ১.৩১% বেড়ে ১৭৭.৩-এ (অস্থায়ী) দাঁড়িয়েছে। এটি মার্চ ২০২৩-এ ১৭৫.০-তে (অস্থায়ী) দাঁড়িয়ে ছিল। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (REUTERS)
4/5মার্চ ২০২৩-এর তুলনায় এপ্রিল ২০২৩-এ অপরিশোধিত পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস (৩.৪৭%), খনিজ পদার্থ (২.৩০%), এবং খাদ্য দ্রব্যের ক্ষেত্রে(১.৪৫%) উল্লেখযোগ্য হারে দাম বেড়েছে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (REUTERS)
5/5তবে নন-ফুড আর্টিকেল ক্যাটাগরিতে এই একই সময় পর্বে দাম হ্রাস পেয়েছে(-০.৬৬%)। ২০২৩ সালের এপ্রিলে উৎপাদিত পণ্যের প্রধান গ্রুপের সূচক ১৪১.২ (অস্থায়ী)-তেই স্থির অবস্থানে রয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)