উত্তরপাড়া-হিন্দমোটেরে আসন্ন স্টিল বডি ফেসিলিটির মাধ্যমে হুগলি, হাওড়া সংলগ্ন এলাকার শিল্পের ছবি পাল্টে যাবে। এর ফলে টিটাগড়ে ওয়াগনসের উত্পাদন ক্ষমতা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে। বাড়বে কর্মসংস্থানও।
1/6বাংলার বুকেই তৈরি হতে পারে দেশের অন্যতম দ্রুত ট্রেন। ৭২,০০০ কোটির বন্দে ভারত চুক্তির জন্য এখনও পর্যন্ত পাঁচটি সংস্থা দরপত্র হেঁকেছে। আর তার মধ্যে একমাত্র ভারতীয় সংস্থা হল টিটাগড় ওয়াগনস লিমিটেড। ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যালস (BHEL)-এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে দর দিয়েছে তারা। এই চুক্তি পেলে তা বাংলায় ট্রেন নির্মাণের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ফাইল ছবি: পিটিআই (PTI)
2/6শুধু তাই নয়। প্রয়োজন পরিকাঠামোরও। আর সেদিকেও উদ্যোগী টিটাগড় ওয়াগনস। তারা জানিয়েছে, এই উদ্দেশ্যে আগামী ৪-৫ বছরে ৭০০ কোটি টাকার মূলধন বিনিয়োগের পরিকল্পনা তাদের। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (PTI)
3/6উত্তরপাড়া-হিন্দমোটেরে আসন্ন স্টিল বডি ফেসিলিটির মাধ্যমে হুগলি, হাওড়া সংলগ্ন এলাকার শিল্পের ছবি পাল্টে যাবে। এর ফলে টিটাগড়ে ওয়াগনসের উত্পাদন ক্ষমতা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে। বাড়বে কর্মসংস্থানও। ফাইল ছবি: এএনআই (PTI)
4/6তবে আপাতত বরাত পাওয়াটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই বিরাট চুক্তি পেতে মুখিয়ে জার্মানি থেকে রাশিয়ার বিভিন্ন সংস্থা। সিমেন্স, অ্যালস্টমের মতো বড়-বড় আন্তর্জাতিক কোম্পানি লাইন দিয়েছে। ফাইল ছবি: পিটিআই (PTI)
5/6বন্দে ভারতের এই মেগা-টেন্ডারে বলা হয়েছে, যারা এই বরাত পাবে, তাদের সঙ্গে ৩৫ বছরের রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করা হবে। সঙ্গে সঙ্গে ২০০টি ট্রেনের নকশা, উত্পাদন এবং পরীক্ষা -পুরোটাই করতে হবে তাদেরই। এই ২০০টি ট্রেনের মোট আনুমানিক মূল্য প্রায় ৭২,০০০ কোটি টাকা। ফাইল ছবি: পিটিআই (PTI)
6/6আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যেই এটি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। চুক্তি দুই সেরা দরদাতাকে দেওয়া হবে। সবচেয়ে কমে যারা করতে রাজি হবে, তাদের ১২০টি ট্রেনের দায়িত্ব দেওয়া হবে। অন্যদিকে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন দরদাতা পাবে ৮০টি ট্রেনের দায়িত্ব। ফাইল ছবি: পিটিআই (PTI)