ব্রিটেনের সরকারি আধিকারিক ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরেও ...
more
ব্রিটেনের সরকারি আধিকারিক ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরেও হানা দিয়েছিল পেগাসাস। সোমবার প্রকাশিত এক রিপোর্টে এমনই উল্লেখ করা হয়েছে।
1/6পেগাসাস ব্যবহার করে ভারত থেকে হয়েছিল হ্যাকিং। শুধু তাই নয়, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, সাইপ্রাস এবং জর্ডন থেকেও ব্রিটেনে হ্যাকিং চালানো হয়। এমনই দাবি করল কানাডার সিটিজেন ল্যাবস। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) (HT Bangla )
2/6কানাডার সিটিজেন ল্যাবস রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০২০ এবং ২০২১ সালে ব্রিটেনেক অফিসিয়াল নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে স্পাইওয়্যারের আক্রমণের 'একাধিক সন্দেহজনক ঘটনা' মিলেছে। ফাইল ছবি : রয়টার্স (HT Bangla )
3/6'এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (১০ ডাউনিং স্ট্রিট) এবং বিদেশমন্ত্রক ও কমনওয়েলথ অফিসও ছিল,' উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। ফাইল ছবি : রয়টার্স (HT Bangla )
4/6পেগাসাস একটি সামরিক গ্রেডের স্পাইওয়্যার। ইজরায়েলের NSO গ্রুপ এটি ডেভলপ করেছিল। এর মাধ্যমে ফোনে আড়ি পাতা যায়। ফোনে থাকা ফাইল থেকে শুরু করে সমস্ত ডেটা রিকভার করা যায়। এমনকী ফোনে কী টাইপ করা হচ্ছে সেটাও দেখা যায়। ডিভাইসের ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোন ব্যবহারকারীর অজান্তেই চালু করা যায়। ফাইল ছবি : রয়টার্স (HT Bangla )
5/6মূলত সামরিক স্বার্থে, কোনও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়। কিন্তু শুরু থেকেই একাধিক দেশের বিরুদ্ধে পেগাসাসকে অনৈতিকভাবে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স) (HT Bangla )
6/6সিটিজেন ল্যাবসের অভিযোগ ছিল, ভারতে রাজনৈতিক স্বার্থে শাসক দল পেগাসাস ব্যবহার করেছিল। বিরোধী দলের পাশাপাশি শাসক দলেরও নেতা, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, মানবাধিকার কর্মী এবং সাংবাদিকদের ফোনে ট্যাপ করা হয়েছিল। এনএসও গ্রুপ যদিও জানিয়েছে, শুধুমাত্র ভেরিফায়েড সরকারি গ্রাহকদেরই পেগাসাস সফটওয়্যার বিক্রি করা হয়। যদিও প্রথম থেকেই সেই স্পাইওয়ার ব্যবহারের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিক্সাবে) (HT Bangla )