দুপুরে খাওয়ার পর অনেকেরই মখসুদ্দি খাওয়ার অভ্যাস থাকে। কেউ আমলকিতে মন মজান, কেউ আবার মৌরি সহ নানান মশলা মুখে রাখেন। অনেকে আবার দুপুরের ঘুম ঘুম ভাব কাটাতে সিগারেটে সুখটান দেন। তবে ঘুম কাটাতে রয়েছে আরও সহজ উপায়।
1/6দুপুরে পেটে ভাত-মাছ একবার পড়লে আর রক্ষে নেই! হাই ওঠা যেমন থামে না, তেমনই চোখের পাতা হয়ে আসে ভারী! এদিকে, পোস্ট লাঞ্চ সেশনে অফিসে থাকে বহু কাজের চাপ। সেই সময় এমন ঘুম আসলে আশপাশে সহকর্মীদেরও হাসির খোরাক হতে হয়! এই সমস্যায় বহু মানুষই পড়ে থাকেন। এমনকি দুপুরে হালকা খেলেও প্রবল ঘুম জাপ্টে, জড়িয়ে ধরে অনেককে, ফলে কাজে তখন আর মনোনিবেশ করা অসম্ভব হয়ে ওঠে। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পকেটে রাখুন এই ছোট্ট জিনিসটি! :pixabay
2/6বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারী খাওয়া দাওয়ার পর শরীরে সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয়, ফলে কাজে আসে আলস্য। তাঁরা বলছেন, যদি খুবই মশলাদার খাওয়া দাওয়া বা অনেক পদ দিয়ে খাওয়া হয়, তাহলে এনার্জি লেভেল খানিকটা তক্ষুণি নেমে যেতে পারে। ফলে আসে ঘুমঘুম ভাব। আর গরমের দিনে যদি একটু রসিয়ে পেটপুজো করেন দুপুরে, আর তারপর অফিসের এসিতে বসলেই ব্যাস! ঘুম পাওয়াকে রোখা তখন খুবই মুশকিল! Pixabay
3/6দুপুরে খাওয়ার পর অনেকেরই মখসুদ্দি খাওয়ার অভ্যাস থাকে। কেউ আমলকিতে মন মজান, কেউ আবার মৌরি সহ নানান মশলা মুখে রাখেন। অনেকে আবার দুপুরের ঘুম ঘুম ভাব কাটাতে সিগারেটে সুখটান দেন। তবে জানেন কি, আরও একটি মশলা রয়েছে, যা সহজেই এক চিমটে মুখে দিলে কেটে যায় লাঞ্চের পরের ঘুমঘুমভাব। Pixabay
4/6নিউট্রিশিয়ানিস্ট ভক্তি কাপুর বলছেন, দুপুরের খাওয়ার পর ঘুমঘুমভাব কাটাতে দারচিনি এক চিমটে মুখে দিলেই যথেষ্ট। বন্ধ হবে ধুম পাওয়া। আসবে এনার্জি। মন বসবে কাজে। তখন আর পোস্ট লাঞ্চ অফিসের জরুরি মিটিংয়ে ঘুমিয়ে পড়তে হবে না!
5/6ভক্তি কাপুরের মতে, আধা চামচ দারচিনি লাঞ্চের পর খেলে ঘুম কাটিয়ে দেওয়া যায়। বলা হচ্ছে, দারচিনি ব্লাডসুগার লেভেল রেগুলেট করে। এছাড়াও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এটি খুবই কার্যকরী পথ্য। Pixabay
6/6বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারচিনি অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরা। এতে হার্টের সমস্যা থাকলে তার সমাদান হয়। এটি অ্যান্টি ডায়াবেটিক। কমায় ব্লাড সুগার। নিউট্রিশিয়ানিস্টরা বলছেন, চা বা কফিতে চিনির জায়গায় দারচিনি দিলে তা খুবই উপকারি। Pixabay