কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর মেট্রো করিডর যাবে চিংড়িঘাটা ক্রসিং দিয়ে। সেই অংশে একটি স্তম্ভ নির্মাণের অনুমোদন পেয়ে গেল দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা রেলওয়ে বিকাশ নিগম লিমিটেড (আরভিএনএল)। তার ফলে বড় পদক্ষেপ করল মেট্রো কর্তৃপক্ষ।
1/5অবশেষে মিলল বহুপ্রতীক্ষিত অনুমতি। কবি সুভাষ-বিমানবন্দর (ভায়া রাজারহাট) মেট্রো করিডরের ৩১৮ নম্বর স্তম্ভ তৈরি করার (চিংড়িঘাটা ক্রসিং) অনুমতি পেল মেট্রো কর্তৃপক্ষ। যে কাজের ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করা হবে। সেই পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্মাণকাজ শেষ করতে চাইছে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা রেলওয়ে বিকাশ নিগম লিমিটেড (আরভিএনএল)।
2/5চিংড়িঘাটা যেহেতু শহরের ব্যস্ততম রাস্তাগুলির মধ্যে অন্যতম, তাই সেই রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করলে প্রবল যানজট তৈরির আশঙ্কা থাকে। সেই পরিস্থিতিতে মেট্রোর কাজ চালিয়ে রেখেও কীভাবে চিংড়িঘাটার যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা যায়, তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে পুলিশ। গত শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত শেষ দফার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে। তারপর বুধবার চূড়ান্ত অনুমতি পেয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে মেট্রো)
3/5মেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, চিংড়িঘাটায় ৩১৮ নম্বর স্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু না করা যাওয়ায় কবি সুভাষ-বিমানবন্দর মেট্রো করিডরের কাজ থমকে ছিল। দেরি হচ্ছিল করিডরের কাজ। অবশেষে সেই জট কাটিয়ে দ্রুত মেট্রোর কাজ এগিয়ে যাবে বলে আশাপ্রকাশ করেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে মেট্রো রেল)
4/5চিংড়িঘাটায় যতদিন মেট্রোর কাজ চলবে, ততদিন ট্র্যাফিক স্বাভাবিক রাখা পুলিশের কাছে বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে। কারণ কলকাতা এবং দক্ষিণ শহরতলির সঙ্গে সল্টলেককে যুক্ত করেছে সেই চিংড়িঘাটা ক্রসিং। প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় প্রচুর গাড়ির চাপ থাকে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে মেট্রো রেল)
5/5এমনিতে কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর করিডরের ৫.৪ কিলোমিটার অংশে (কবি সুভাষ থেকে রুবির মোড়) বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু করতে তৈরি আছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। এমনকী ফেব্রুয়ারিতেও রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের অনুমোদনও মিলেছিল। কিন্তু সেই ছাড়পত্রের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে মে'র প্রথম সপ্তাহে। সেই ছাড়পত্রের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করতে হবে মেট্রো কর্তৃপক্ষকে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে মেট্রো)