সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যা বলেছিলেন, তার ঠিক উলটো বলেছেন বিরাট কোহলি। যা নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটের ‘বিভাজন’ কার্যত স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে, কে সত্যি কথা বলছেন? তা ঠিক করে নিন আপনারাই।
1/7সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যা বলেছিলেন, তার ঠিক উলটো বলেছেন বিরাট কোহলি। যা নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটের ‘বিভাজন’ কার্যত স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে, কে সত্যি কথা বলছেন? তা ঠিক করে নিন আপনারাই। (ফাইল ছবি, এএনআই এবং রয়টার্স)
2/7গত সপ্তাহে কোহলিকে সরিয়ে একদিনের ক্রিকেটে রোহিতকে ভারতের পুরুষ দলের অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। (ফাইল ছবি, সৌজন্য রয়টার্স)
3/7সৌরভ দাবি করেছিলেন, 'বিসিসিআই এবং নির্বাচকরা মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসলে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব না ছাড়ার জন্য বিরাটকে অনুরোধ করেছিল বিসিসিআই। কিন্তু ও সেটায় রাজি হয়নি। সেই পরিস্থিতিতে সাদা বলের দুটি ফর্ম্যাটে দু'জন ভিন্ন অধিনায়ক রাখাটা ঠিক হবে বলে মনে করেননি নির্বাচকরা।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্য এএনআই)
4/7বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, একদিনের ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব নিয়ে বিরাটের সঙ্গে কথা হয়েছে। তবে কী কথা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি সৌরভ। (ফাইল ছবি, সৌজন্য রয়টার্স)
5/7যদিও বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে বিরাট দাবি করেন, ‘যখন আমি বিসিসিআইকে বলি যে আমি টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব ছাড়তে চাই, তখন তা ভালোভাবে গ্রহণ করা হয়েছিল। কোনওরকম দ্বিধাবোধ ছিল না। আমায় বলা হয় যে এটা প্রগতিশীল পদক্ষেপ। সেই সময় জানিয়েছিলাম যে আমি একদিনের ক্রিকেট এবং টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দিতে চাই না। আমার তরফে বার্তা স্পষ্ট ছিল। আমি এটাও জানিয়েছিলাম, বিসিসিআই কর্তা এবং নির্বাচকরা যদি মনে করেন যে অন্য ফর্ম্যাটে আমার নেতৃত্ব দেওয়া উচিত নয়, সেটাও ঠিক আছে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)
6/7পাশাপাশি সৌরভ দাবি করেছিলেন, ‘(সাদা বলের ক্রিকেটে দুই অধিনায়ক না থাকার পক্ষে মতের প্রসঙ্গ ধরে) তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে টেস্ট দলের অধিনায়ক থাকবেন বিরাট। সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন রোহিত (শর্মা)। বিসিসিআইয়ের সভাপতি হিসেবে আমি নিজে বিরাটের সঙ্গে কথা বলেছি। নির্বাচক প্রধানও তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)
7/7সৌরভের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল কিনা, সে বিষয়ে বুধবার কিছু জানাননি বিরাট। তবে যেভাবে একদিনের ক্রিকেটের অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর ধরন যে ভালো ছিল না, তা স্পষ্ট করে দেন তিনি। বলেন, '(টেস্ট দলের) নির্বাচনের জন্য আমার সঙ্গে দেড় ঘণ্টা আগে যোগাযোগ করা হয়। কোনও কথাবার্তা হয়নি। প্রধান নির্বাচক আমার সঙ্গে (টেস্ট দলের) নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ফোন রাখার আগে পাঁচজন নির্বাচক জানান যে আমি একদিনের ক্রিকেটে অধিনায়ক থাকব না। আমি বলি যে ঠিক আছে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্য টুইটার)